৭২ বছরের ঐতিহ্যবাহী গ্রাম ঠাকুরের পুজোয় মাতলেন প্রামানিক পরিবার। শনিবার জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ দেবাশীষ প্রামাণিকের বাড়িতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়। জানা গিয়েছে, দীর্ঘ ১৯৫০ সাল থেকে তথা ৭২ বছর যাবত গ্রাম ঠাকুরের পুজো করে আসছেন প্রামাণিক বাড়ির সদস্যরা। ফুলবাড়ি এলাকার ঐতিহ্যবাহী গ্রাম ঠাকুরের পুজো ৭২ বছর আগে দেবাশীষ প্রামানিকের বাবা দেবনারায়ন প্রামাণিক করতেন। এরপর তার বাবার মৃত্যুর পর, চার ছেলে মিলে পরম্পরা মেনে সেই পুজো করে আসছেন। এই ঐতিহ্যবাহী পুজোটি শ্রাবণ মাসে যেকোন শনিবার করা হয়। গ্রাম পুজোর সময় এলাকার প্রচুর মানুষের সমাগম হয় । শুধু তাই নয় পুজোকে ঘিরে এলাকাবাসীর মধ্যে বেশ উন্মাদনা দেখা যায় ।
জলপাইগুড়ি জেলা জেলাপরিষদের কর্মাধক্ষ দেবাশিস প্রামাণিক বলেন, ১৯৫০ সালে তার বাবা দেবনারায়ণ প্রামাণিক এই পুজো শুরু করেন । ছোট ছোট মন্দিরে শিব, কালী, সূর্যদেবতা, বরুনদেবতা ও তিস্তাবুড়ি সহ ১৩ জন দেবদেবীর পুজো করা হয় । এই পুজো করে চাষের জন্য ধানের চারা রোপনের কাজ শুরু করা হয় । এলাকার বহু মানুষ পুজো দিতে আসেন । এখনো ওই পুজোতে পাঠা ও পায়রা বলি দেওয়ার প্রথা রয়েছে । পাঠার মাংস দিয়ে ভুরিভোজের আয়োজন করা হয় ।
আরও পড়ুন – আবারও পথ দূর্ঘটনার কবলে পড়ল রায়গঞ্জের বিধায়ক তথা বিধানসভার পিএসি চেয়ারম্যান কৃষ্ণ কল্যানীর গাড়ি
উল্লেখ্য, শনিবার জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ দেবাশীষ প্রামাণিকের বাড়িতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়। জানা গিয়েছে, দীর্ঘ ১৯৫০ সাল থেকে তথা ৭২ বছর যাবত গ্রাম ঠাকুরের পুজো করে আসছেন প্রামাণিক বাড়ির সদস্যরা। ফুলবাড়ি এলাকার ঐতিহ্যবাহী গ্রাম ঠাকুরের পুজো ৭২ বছর আগে দেবাশীষ প্রামানিকের বাবা দেবনারায়ন প্রামাণিক করতেন। এরপর তার বাবার মৃত্যুর পর, চার ছেলে মিলে পরম্পরা মেনে সেই পুজো করে আসছেন। এই ঐতিহ্যবাহী পুজোটি শ্রাবণ মাসে যেকোন শনিবার করা হয়। গ্রাম পুজোর সময় এলাকার প্রচুর মানুষের সমাগম হয় । শুধু তাই নয় পুজোকে ঘিরে এলাকাবাসীর মধ্যে বেশ উন্মাদনা দেখা যায় ।
জলপাইগুড়ি জেলা জেলাপরিষদের কর্মাধক্ষ দেবাশিস প্রামাণিক বলেন, ১৯৫০ সালে তার বাবা দেবনারায়ণ প্রামাণিক এই পুজো শুরু করেন । ছোট ছোট মন্দিরে শিব, কালী, সূর্যদেবতা, বরুনদেবতা ও তিস্তাবুড়ি সহ ১৩ জন দেবদেবীর পুজো করা হয় । এই পুজো করে চাষের জন্য ধানের চারা রোপনের কাজ শুরু করা হয় । এলাকার বহু মানুষ পুজো দিতে আসেন । এখনো ওই পুজোতে পাঠা ও পায়রা বলি দেওয়ার প্রথা রয়েছে । পাঠার মাংস দিয়ে ভুরিভোজের আয়োজন করা হয় ।