অপর্যাপ্ত বৃষ্টির কারণে ব্যপক ক্ষতি হয়েছে কৃষ্ণগঞ্জ ব্লকের পাটচাষ। জলের অভাবে কি করে পাট পচাবেন তা নিয়ে চিন্তিত চাষিরা। এ বছর নদীয়া জেলায় এখনো পর্যন্ত প্রায় ৫০ থেকে ৫২ শতাংশ বৃষ্টির ঘাটতি চলছে। পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ায় কার্যত নদী নালা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গিয়েছে। এমনকি, বেশকিছু জলাশয় খুব অল্প পরিমাণে জল রয়েছে যেখানে পাট পচানো অত্যন্ত মুশকিল হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকেই জমি থেকে পাট কেটে জাঁক দিয়ে রেখেছেন। কিন্তু খালবিলে জল না থাকায় সমস্যায় পড়েছেন চাষিরা। অল্প জলে পাট পচালে পাটের মান ভালো হবে না। আর পার্টির মান খারাপ হলে ভালো দাম মিলবেনা।
বিভিন্ন চিন্তা ভাবনা মাথায় নিয়ে অনেকেই এখনও পাট কাটতে শুরুই করেনি। জলের অভাবে পাট না পচাতে পাড়ায় ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছেন নদীয়ার পাট চাষীরা। নদীয়া জেলায় প্রায় 97 হাজার হেক্টর জমিতে পাট চাষ করা হয়। তার মধ্যে কৃষ্ণগঞ্জ ব্লকে প্রায় ৪২০০ হেক্টর জমিতে চাষিরা পাট চাষ করেন। বৃষ্টির অভাবে পাটের বৃদ্ধিতেও অনেক ব্যাঘাত ঘটেছে। এমতঅবস্থায় কৃষ্ণগঞ্জ কৃষি বিভাগ থেকে বেশ কিছু পরামর্শ দেওয়া হয়েছে পাট চাষীদের। এই সমস্ত পরামর্শের ফলে আশা করা যাচ্ছে কিছুটা হলেও উপকৃত হবেন পাট চাষিরা।
আরও পড়ুন- চোপড়া,বন দপ্তরের উদ্যোগে এলাকায় চারা গাছ বিতরণ
উল্লেখ্য, অপর্যাপ্ত বৃষ্টির কারণে ব্যপক ক্ষতি হয়েছে কৃষ্ণগঞ্জ ব্লকের পাটচাষ। জলের অভাবে কি করে পাট পচাবেন তা নিয়ে চিন্তিত চাষিরা। এ বছর নদীয়া জেলায় এখনো পর্যন্ত প্রায় ৫০ থেকে ৫২ শতাংশ বৃষ্টির ঘাটতি চলছে। পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ায় কার্যত নদী নালা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গিয়েছে। এমনকি, বেশকিছু জলাশয় খুব অল্প পরিমাণে জল রয়েছে যেখানে পাট পচানো অত্যন্ত মুশকিল হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকেই জমি থেকে পাট কেটে জাঁক দিয়ে রেখেছেন। কিন্তু খালবিলে জল না থাকায় সমস্যায় পড়েছেন চাষিরা।
অল্প জলে পাট পচালে পাটের মান ভালো হবে না। আর পার্টির মান খারাপ হলে ভালো দাম মিলবেনা। বিভিন্ন চিন্তা ভাবনা মাথায় নিয়ে অনেকেই এখনও পাট কাটতে শুরুই করেনি। জলের অভাবে পাট না পচাতে পাড়ায় ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছেন নদীয়ার পাট চাষীরা। নদীয়া জেলায় প্রায় 97 হাজার হেক্টর জমিতে পাট চাষ করা হয়। তার মধ্যে কৃষ্ণগঞ্জ ব্লকে প্রায় ৪২০০ হেক্টর জমিতে চাষিরা পাট চাষ করেন। বৃষ্টির অভাবে পাটের বৃদ্ধিতেও অনেক ব্যাঘাত ঘটেছে। এমতঅবস্থায় কৃষ্ণগঞ্জ কৃষি বিভাগ থেকে বেশ কিছু পরামর্শ দেওয়া হয়েছে পাট চাষীদের। এই সমস্ত পরামর্শের ফলে আশা করা যাচ্ছে কিছুটা হলেও উপকৃত হবেন পাট চাষিরা।