প্রশাসনের নির্দেশিকা কে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে মহানন্দা নদী ঘাটে লাইফ জ্যাকেট ছাড়াই চলছে ঝুঁকির পারাপার। স্কুল পড়ুয়া থেকে শুরু করে জন সাধারণ গাদাগাদি করে অঘটনের আতঙ্ক মাথায়,নৌকায় উঠে পারাপার হচ্ছেন। এই ছবি মালদার চাচোল ২ নং ব্লকের চন্দ্রপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের যোতমনি মহানন্দা ঘাটের। দুই পাড়ের মানুষের একমাত্র ভরসা নৌকা। স্থায়ী সেতুর দাবি স্থানীয় বাসিন্দাদের।বিষয়ই টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস চাঁচলের মহকুমা শাসকের।
যোতমনি এই গ্রাম মালতিপুর বিধানসভা এলাকার একেবারে অন্তিম গ্রাম।এই গ্রামের ধারেই রয়েছে মহানন্দা নদী।আর সেই নদী পেরোলেই ওপারে উত্তর দিনাজপুর জেলা। কর্মসূত্রে দুই জেলার মানুষকেই প্রতিদিন নদী পারাপার করে কানাইপুর ঘাটে আসতে হয়। তাছাড়াও মালতীপুরের যোতমনি গ্রাম মহানন্দা নদীর ওই পারেই।বর্ষায় জল বেড়েছে নদীতে।তার জন্য একমাত্র ভরসা নৌকা।
আর সেই নৌকাতে নেই সুরক্ষার ছিটেফোঁটা বন্দোবস্ত।নেই কোন লাইফ জ্যাকেট।ছোট্ট নৌকোতেই মোটর বাইক সহ মানুষ গাদাগাদি করে প্রতিদিন যাতায়াত করেন। এর সাথে রয়েছে,অতিরিক্ত যাত্রী বহনের অভিযোগ।এছাড়া প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে রোজ নৌকা পার হয় ক্ষুদে পড়ুয়ারাও। ওই নদীর ওপর দিয়ে একটি সেতু নির্মাণ করলে স্বস্তিতে পারাপার করা যাবে। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রতিবার ভোটের সময় প্রতিশ্রতি আসে সেতু নির্মাণের। যদিও বিষয়টি নিয়ে খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন চাচোলের মহকুমা শাসক কল্লোল রায়।
আরও পড়ুন – ম্যানগ্রোভ রক্ষা করতে সুন্দরবনের নদীর পাড়ে জালের বেড়া
উল্লেখ্য, প্রশাসনের নির্দেশিকা কে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে মহানন্দা নদী ঘাটে লাইফ জ্যাকেট ছাড়াই চলছে ঝুঁকির পারাপার। স্কুল পড়ুয়া থেকে শুরু করে জন সাধারণ গাদাগাদি করে অঘটনের আতঙ্ক মাথায়,নৌকায় উঠে পারাপার হচ্ছেন। এই ছবি মালদার চাচোল ২ নং ব্লকের চন্দ্রপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের যোতমনি মহানন্দা ঘাটের। দুই পাড়ের মানুষের একমাত্র ভরসা নৌকা। স্থায়ী সেতুর দাবি স্থানীয় বাসিন্দাদের।বিষয়ই টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস চাঁচলের মহকুমা শাসকের। যোতমনি এই গ্রাম মালতিপুর বিধানসভা এলাকার একেবারে অন্তিম গ্রাম।এই গ্রামের ধারেই রয়েছে মহানন্দা নদী। আর সেই নদী পেরোলেই ওপারে উত্তর দিনাজপুর জেলা।