বৃষ্টির অভাবে শুরু হয়নি আমন ধান চাষ, সেই দুর্যোগের কথা ভেবেই জল ছাড়লো DVC। বৃষ্টির দেখা নেয় ধান চাষে জলের যোগান দিতে DVC সেচ ক্যানালে শুরু হল জল ছাড়া। ডিভিসির সেচ ক্যানেল এর উপর নির্ভর করে চাষাবাদ হয় পূর্ব বর্ধমানের আউসগ্রাম, গোলসি সহ বিস্তীর্ণ এলাকা। বৃষ্টি না হওয়াই সেচের জন্য ৭০হাজার একর ফিট জল ছাড়া শুরু করল ডিভিসি। আষাঢ় মাস শেষ শ্রাবণ শুরু কিন্তু দেখা নেই ভারী বৃষ্টির। ধান চাষ শুরু করেও সেচের অভাবে বীজ মরতে শুরু করেছে আবার কোথাও শুরুই হয়নি বীজ রোপন।
কয়েকদিন আগে বর্ধমানে DVC র একটি বৈঠক হয়। বৈঠকের মাধ্যমে সেচের কাজের জন্য জল ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেচ দপ্তরের আধিকারিক জানান বৃষ্টির ৫০ শতাংশ এখনো ঘাটতি আছে। এই জল ছাড়া জেরে বৃষ্টি না হলে জলের একটা ঘাটতিও দেখা দেবে মনে করছে সেচ দপ্তর। তবে জল ছাড়ার জেরে কিছুটা হলেও চাষীদের সুবিধা হবে বলে মনে করছে একদিকে যেমন সে দপ্তর অপরদিকে তেমনি চাষিরা।
আরও পড়ুন – বর্ধমানে বিজেপি যুব মোর্চা ও সিপিআইএম এর পক্ষ থেকে পথ অবরোধ ও বিক্ষোভসভা
উলেখ্য, বৃষ্টির দেখা নেয় ধান চাষে জলের যোগান দিতে DVC সেচ ক্যানালে শুরু হল জল ছাড়া। ডিভিসির সেচ ক্যানেল এর উপর নির্ভর করে চাষাবাদ হয় পূর্ব বর্ধমানের আউসগ্রাম, গোলসি সহ বিস্তীর্ণ এলাকা। বৃষ্টি না হওয়াই সেচের জন্য ৭০হাজার একর ফিট জল ছাড়া শুরু করল ডিভিসি। আষাঢ় মাস শেষ শ্রাবণ শুরু কিন্তু দেখা নেই ভারী বৃষ্টির। ধান চাষ শুরু করেও সেচের অভাবে বীজ মরতে শুরু করেছে আবার কোথাও শুরুই হয়নি বীজ রোপন। কয়েকদিন আগে বর্ধমানে DVC র একটি বৈঠক হয়।
বৈঠকের মাধ্যমে সেচের কাজের জন্য জল ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেচ দপ্তরের আধিকারিক জানান বৃষ্টির ৫০ শতাংশ এখনো ঘাটতি আছে। এই জল ছাড়া জেরে বৃষ্টি না হলে জলের একটা ঘাটতিও দেখা দেবে মনে করছে সেচ দপ্তর। তবে জল ছাড়ার জেরে কিছুটা হলেও চাষীদের সুবিধা হবে বলে মনে করছে একদিকে যেমন সে দপ্তর অপরদিকে তেমনি চাষিরা।