তিস্তা নদীর অসুরক্ষিত এলাকায় জারি লাল সংকেত, জলঢাকা নদীতে সুরক্ষিত এলাকায় জারি হলুদ। গত কাল রাত থেকে পাহাড় এবং সমতলে চলছে অবিরাম বৃষ্টি, যার ফলে ইতিমধ্যেই জলপাইগুড়ি জেলার বিভিন্ন নদী গুলোতে জলস্তর বাড়তে শুরু করেছে, উত্তরবঙ্গ বন্যা নিয়ন্ত্রণ অফিস সূত্রে পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, জলপাইগুড়ি শহর ঘেঁষে বয়ে যাওয়া তিস্তা নদীর অসুরক্ষিত এলাকায় লাল সংকেত জারি করা হয়েছে পাশাপাশি ধূপগুড়ি ব্লক সংলগ্ন জলঢাকা নদীর পার্শবর্তী সুরক্ষিত এলাকায় জারি হয়েছে হলুদ সংকেত,
সকাল থেকেই চলেছে বৃষ্টি যার ফলে সময়ের সাথে সাথে এই পাহাড়ী নদী গুলোতে জলস্তর আরো বৃদ্ধি পাবার প্রবল সম্ভবনা রয়েছে এমনটাই মনে করছে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের অধিকারিকরা, গত চব্বিশ ঘন্টায় জলপাইগুড়িতে বৃষ্টিপাতের পরিমান ৯২.২০মিলিমিটার অপরদিকে জেলার বানারহাটে বৃষ্টি হয়েছে ১৯৪ মিলিমিটার।
আরও পড়ুন – সুজিত বসুর উপস্থিতিতে আয়োজিত হলো চালতা বাগান সার্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটির খুঁটি পুজো
উল্লেখ্য, তিস্তা নদীর অসুরক্ষিত এলাকায় জারি লাল সংকেত, জলঢাকা নদীতে সুরক্ষিত এলাকায় জারি হলুদ। গত কাল রাত থেকে পাহাড় এবং সমতলে চলছে অবিরাম বৃষ্টি, যার ফলে ইতিমধ্যেই জলপাইগুড়ি জেলার বিভিন্ন নদী গুলোতে জলস্তর বাড়তে শুরু করেছে, উত্তরবঙ্গ বন্যা নিয়ন্ত্রণ অফিস সূত্রে পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, জলপাইগুড়ি শহর ঘেঁষে বয়ে যাওয়া তিস্তা নদীর অসুরক্ষিত এলাকায় লাল সংকেত জারি করা হয়েছে পাশাপাশি ধূপগুড়ি ব্লক সংলগ্ন জলঢাকা নদীর পার্শবর্তী সুরক্ষিত এলাকায় জারি হয়েছে হলুদ সংকেত,
সকাল থেকেই চলেছে বৃষ্টি যার ফলে সময়ের সাথে সাথে এই পাহাড়ী নদী গুলোতে জলস্তর আরো বৃদ্ধি পাবার প্রবল সম্ভবনা রয়েছে এমনটাই মনে করছে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের অধিকারিকরা, গত চব্বিশ ঘন্টায় জলপাইগুড়িতে বৃষ্টিপাতের পরিমান ৯২.২০মিলিমিটার অপরদিকে জেলার বানারহাটে বৃষ্টি হয়েছে ১৯৪ মিলিমিটার।