রাজ্যপালের পদ তুলে দেওয়ার পক্ষে সওয়াল করলেন শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় । রাজ্যের বর্ষীয়ান মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় রাজ্যপালের পদ তুলে দেওয়ার পক্ষে সওয়াল করেছেন। সোমবার বিধানসভা ভবনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছবিতে মাল্যদান করার পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, রাজ্যপাল পদ রাখার কোনও প্রয়োজন নেই। প্রধান বিচারপতিকে দিয়েই রাজ্যপালের কাজ চালানো যেতে পারে। এর আগে তৃণমুলের একাধিক নেতা মন্ত্রী রাজ্যপালের পদ বিলোপের আওয়াজ তুলেছে।
সেই তালিকায় এবার সংযোজিত হলেন রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী। সদ্য প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়ের সঙ্গে রাজ্য সরকারের সাপে নেউলে সম্পর্কে দাঁড়িয়েছিল। একাধিক বিষয়ে দু পক্ষ বিরোধে জড়িয়ে পড়েছিল। এমনকী ধনকড় অপসারণের জন্য একাধিকবার দিল্লিতে দরবারও করেছিলেন রাজ্যের শাসকদলের নেতারা। যদিও তাতে সাড়া দেয়নি কেন্দ্র। সেই সময় রাজ্যপাল পদের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। রাজ্য থেকে জগদীপ ধনকড় চলে যাওয়ার পরও সেই বিতর্ক নতুন করে উসকে দিলেন শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়।
সোমবার রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী রাজ্যপাল পদ তুলে দেওয়ার পক্ষে সওয়াল করার সময় জানিয়ে দেন, এটি কেবল তার ব্যক্তিগত মত। এই বিষয়ে দল কী করবে সেটি দলের বিষয় বলে জানান তিনি। উল্লেখ্য এর আগে তৃণমুলের মুখপত্র জাগো বাংলা পত্রিকার সম্পাদকীয়তে ধনকড় এবং বিজেপির কড়া সমালোচনা করার পাশাপাশি রাজ্যপাল পদ তুলে দেওয়ার দাবি তোলা হয়েছিল।
বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় বর্তমানে দেশের উপরাষ্ট্রপতি। তাঁর জায়গায় অস্থায়ী রাজ্যপাল হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন লা গণেশন। নতুন রাজ্যপালের সঙ্গে এখনও রাজ্যের শাসকদলের কোনও সঙ্ঘাতের পরিস্থিতি এখনও তৈরি হয়নি। তবে সার্বিকভাবে এই পদটির আদৌ প্রয়োজন রয়েছে কি না তা নিয়ে এর আগে একাধিকবার রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা তর্ক বিতর্কে সামিল হয়েছিলেন। এবার তৃণমূলের বর্ষীয়াণ মন্ত্রী সেই বিতর্ক আবার উসকে দিলেন। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জেল যাত্রায় মর্মাহত বর্ষীয়ান মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন।সোমবার বিধানসভায় কবিপ্রনাম অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, একটা সময়ে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে তিনি রাজনীতিতে এনেছিলেন। আজ তিনি যদি নিজেকে নির্দোষ প্রমান করে ফিরে আসতে পারে তবে তিনি খুব খুশি হবেন।
২২ শ্রাবণের অনুষ্ঠানে রবীন্দ্রনাথের প্রতিকৃতিতে মাল্যদানের অনুষ্ঠান ছিল বিধানসভায়। তারপর প্রসঙ্গক্রমে পার্থর কথা ওঠে। শোভনদেববাবু বলেন, “একদিন একটা বাচ্চা ছেলে এসে বলেছিল, আপনি মাথার উপর না থাকলে রাজনীতি করতে পারব না। আজকে সেই পার্থ জেলে। এটা আমার কাছে দুঃখের।”তিনি আরও বলেন, “পার্থ ওর বইতেও লিখেছিল যে, আমার হাত ধরে রাজনীতিতে এসেছিল। যে ঘটনা ঘটেছে তাতে আমি দুঃখ পেয়েছি। যদি ও নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করে ফিরে আসতে পারে তাহলে খুশি হব।”
এ বাদ দিয়ে আর কিছু বলতে চাননি শোভনদেব। ব্যক্তিগত অনুভূতির কথা বলার পর তিনি স্পষ্ট করে জানিয়ে দেন, এ ব্যাপারে কথা বলার বিষয়ে দলের বারণ রয়েছে। এও বলেন, “আমি দলের অনুগত।
দল যেটা বলবে সেটাই আমার কাছে চূড়ান্ত।”রাজ্যের বর্ষীয়ান মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় রাজ্যপালের পদ তুলে দেওয়ার পক্ষে সওয়াল করেছেন। সোমবার বিধানসভা ভবনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছবিতে মাল্যদান করার পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, রাজ্যপাল পদ রাখার কোনও প্রয়োজন নেই। প্রধান বিচারপতিকে দিয়েই রাজ্যপালের কাজ চালানো যেতে পারে। এর আগে তৃণমুলের একাধিক নেতা মন্ত্রী রাজ্যপালের পদ বিলোপের আওয়াজ তুলেছে। সেই তালিকায় এবার সংযোজিত হলেন রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী।
সদ্য প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়ের সঙ্গে রাজ্য সরকারের সাপে নেউলে সম্পর্কে দাঁড়িয়েছিল। একাধিক বিষয়ে দুপক্ষই বিরোধে জড়িয়ে পড়েছিল। এমনকী ধনকড় অপসারণের জন্য একাধিকবার দিল্লিতে দরবারও করেছিলেন রাজ্যের শাসকদলের নেতারা। যদিও তাতে সাড়া দেয়নি কেন্দ্র। সেই সময় রাজ্যপাল পদের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। রাজ্য থেকে জগদীপ ধনকড় চলে যাওয়ার পরও সেই বিতর্ক নতুন করে উসকে দিলেন শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়।
সোমবার রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী রাজ্যপাল পদ তুলে দেওয়ার পক্ষে সওয়াল করার সময় জানিয়ে দেন, এটি কেবল তার ব্যক্তিগত মত। এই বিষয়ে দল কী করবে সেটি দলের বিষয় বলে জানান তিনি। উল্লেখ্য এর আগে তৃণমুলের মুখপত্র জাগো বাংলা পত্রিকার সম্পাদকীয়তে ধনকড় এবং বিজেপির কড়া সমালোচনা করার পাশাপাশি রাজ্যপাল পদ তুলে দেওয়ার দাবি তোলা হয়েছিল।
বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় বর্তমানে দেশের উপরাষ্ট্রপতি। তাঁর জায়গায় অস্থায়ী রাজ্যপাল হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন লা গণেশন। নতুন রাজ্যপালের সঙ্গে এখনও রাজ্যের শাসকদলের কোনও সঙ্ঘাতের পরিস্থিতি এখনও তৈরি হয়নি। তবে সার্বিকভাবে এই পদটির আদৌ প্রয়োজন রয়েছে কি না তা নিয়ে এর আগে একাধিকবার রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা তর্ক বিতর্কে সামিল হয়েছিলেন। এবার তৃণমূলের বর্ষীয়াণ মন্ত্রী সেই বিতর্ক আবার উসকে দিলেন। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জেল যাত্রায় মর্মাহত বর্ষীয়ান মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন।সোমবার বিধানসভায় কবিপ্রনাম অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, একটা সময়ে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে তিনি রাজনীতিতে এনেছিলেন। আজ তিনি যদি নিজেকে নির্দোষ প্রমান করে ফিরে আসতে পারে তবে তিনি খুব খুশি হবেন।
আরও পড়ুন – চোর ধরো, জেল ভরো, এই স্লোগান দিয়েই বিজেপির র্যালি হলো মালবাজারে
২২ শ্রাবণের অনুষ্ঠানে রবীন্দ্রনাথের প্রতিকৃতিতে মাল্যদানের অনুষ্ঠান ছিল বিধানসভায়। তারপর প্রসঙ্গক্রমে পার্থর কথা ওঠে। শোভনদেববাবু বলেন, “একদিন একটা বাচ্চা ছেলে এসে বলেছিল, আপনি মাথার উপর না থাকলে রাজনীতি করতে পারব না। আজকে সেই পার্থ জেলে। এটা আমার কাছে দুঃখের।”তিনি আরও বলেন, “পার্থ ওর বইতেও লিখেছিল যে, আমার হাত ধরে রাজনীতিতে এসেছিল। যে ঘটনা ঘটেছে তাতে আমি দুঃখ পেয়েছি। যদি ও নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করে ফিরে আসতে পারে তাহলে খুশি হব।”
এ বাদ দিয়ে আর কিছু বলতে চাননি শোভনদেব। ব্যক্তিগত অনুভূতির কথা বলার পর তিনি স্পষ্ট করে জানিয়ে দেন, এ ব্যাপারে কথা বলার বিষয়ে দলের বারণ রয়েছে। এও বলেন, “আমি দলের অনুগত। দল যেটা বলবে সেটাই আমার কাছে চূড়ান্ত।”