বিয়ের পরেও নাবালক প্রেমিকের সাথে আত্মঘাতি নাবালিকা। বিয়ের ১৬ দিনের মাথায় নিজের নাবালক প্রেমিকের সাথে একই ঘরে আত্মঘাতী হল নাবালিকা। মর্মান্তিক এই ঘটনাকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ালো পূর্ব বর্ধমানের গলসিতে। মৃত নাবালিকার নাম পূর্ণিমা ক্ষেত্রপাল (১৫) এবং নাবালকের নাম দেবা বাউরি(১৭) ওরফে শুভঙ্কর। দেবার বাড়ি গলসি থানার জাগুলিপাড়া এলাকায়। অন্যদিকে পূর্ণিমা ক্ষেত্রপালের আদি বাড়ি বর্ধমানের পালিতপুর।
সে জাগুলিপাড়ায় মামার বাড়িতে থাকতো এবং রামগোপালপুর স্কুলে নবম শ্রেণীতে পড়ত। জানা গেছে দেবার সঙ্গে পূর্ণিমার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কিন্তু চলতি মাসের ৩ তারিখে বুদবুদের ভরতপুরে পূর্ণিমার বিয়ে হয়ে যায়। দিন দুয়েক হল সে জাগুলিপাড়ায় আসে। শুক্রবার রাতে তারা দুজন দেবার ঘরে একটি বাঁশে দুজনেই গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হয়। শনিবার সকাল দশটা নাগাদ পুলিশ দুজনের দেহ উদ্ধার করে স্থানীয় পুরসা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র নিয়ে গেলে চিকিৎসক দুজনকেই মৃত ঘোষণা করেন। পুলিশ মৃতদেহ দুটি ময়না তদন্তের জন্য বর্ধমান পাঠিয়েছে। এই ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
আরও পড়ুন – চরম উত্তেজনা ক্ষীরপাই পৌরসভার ৬ নাম্বার ওয়ার্ডে
উল্লেখ্য, বিয়ের ১৬ দিনের মাথায় নিজের নাবালক প্রেমিকের সাথে একই ঘরে আত্মঘাতী হল নাবালিকা। মর্মান্তিক এই ঘটনাকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ালো পূর্ব বর্ধমানের গলসিতে। মৃত নাবালিকার নাম পূর্ণিমা ক্ষেত্রপাল (১৫) এবং নাবালকের নাম দেবা বাউরি(১৭) ওরফে শুভঙ্কর। দেবার বাড়ি গলসি থানার জাগুলিপাড়া এলাকায়। অন্যদিকে পূর্ণিমা ক্ষেত্রপালের আদি বাড়ি বর্ধমানের পালিতপুর। সে জাগুলিপাড়ায় মামার বাড়িতে থাকতো এবং রামগোপালপুর স্কুলে নবম শ্রেণীতে পড়ত। জানা গেছে দেবার সঙ্গে পূর্ণিমার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কিন্তু চলতি মাসের ৩ তারিখে বুদবুদের ভরতপুরে পূর্ণিমার বিয়ে হয়ে যায়।
দিন দুয়েক হল সে জাগুলিপাড়ায় আসে। শুক্রবার রাতে তারা দুজন দেবার ঘরে একটি বাঁশে দুজনেই গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হয়। শনিবার সকাল দশটা নাগাদ পুলিশ দুজনের দেহ উদ্ধার করে স্থানীয় পুরসা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র নিয়ে গেলে চিকিৎসক দুজনকেই মৃত ঘোষণা করেন। পুলিশ মৃতদেহ দুটি ময়না তদন্তের জন্য বর্ধমান পাঠিয়েছে। এই ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।