জঙ্গলমহলে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের কাজ পরিদর্শনে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। জঙ্গলমহলের সারেঙ্গা ব্লকে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের কাজ পরিদর্শনে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল । এই দল প্রথমে বিক্রমপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের আসনা মোড়ে একশ দিনের কাজ পরিদর্শনের পর একটি ড্রেনের কাজ দেখে বিক্রমপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের কাঁড়ভাঙা গ্রামে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় যে সমস্ত বাড়ি তৈরী হয়েছে তার কয়েকজন উপভোক্তার সাথে কথা বলেন। বাড়িতে শৌচাগার আছে কি না জানতে চান।
বাড়ির দেওয়ালে আবাস যোজনার বোর্ড না দেখতে পেয়ে জিজ্ঞাসা করেন বোর্ড নেই কেন? তখন বিক্রমপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ও আধিকারিক বাড়ির মালিককে বলার পর বাড়ির মালিক একটি স্টীকার বের করে আনেন । সেটি দেওয়ালে ধরে ছবি তোলেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের সদস্যরা।
বেশ কিছু এলাকায় একশ দিনের প্রকল্পের কাজ ঘুরে দেখেন। এরপর তারা চলে যান ভালুকখুনিয়া ফুটবল স্টেডিয়ামে সেখানে বেশ কিছুক্ষণ ঘুরে দেখে প্রকল্পের ফাইল দেখতে চান। বিক্রমপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা পরিদর্শনের পর তারা চিলতোড় গ্রাম পঞ্চায়েতে আসেন । চিলতোড় গ্রাম পঞ্চায়েতে প্রথমে বেনাশুলি গ্রামে ১০০ দিনের কাজে পরিদর্শনে যান ওখান থেকে বানপুরে তাপাবাড়িয়া মৌজায় প্লান্টেশনের কাজ ঘুরে দেখেন । এরপর সিদি গ্রামে ১০০ দিনের কাজ পরিদর্শন করেন । এই প্রতিনিধি দলকে সামনে পেয়ে ১০০ দিনের কাজের বকেয়া টাকার দাবি তুলেন গ্রামবাসী বৃন্দ ।
আরও পড়ুন – গণেশ চতুর্থীতে চাঁদের দিকে তাকাতে নেই কেন? জানুন এর পৌরাণিক কাহিনি
উল্লেখ্য, জঙ্গলমহলের সারেঙ্গা ব্লকে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের কাজ পরিদর্শনে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল । এই দল প্রথমে বিক্রমপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের আসনা মোড়ে একশ দিনের কাজ পরিদর্শনের পর একটি ড্রেনের কাজ দেখে বিক্রমপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের কাঁড়ভাঙা গ্রামে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় যে সমস্ত বাড়ি তৈরী হয়েছে তার কয়েকজন উপভোক্তার সাথে কথা বলেন। বাড়িতে শৌচাগার আছে কি না জানতে চান। বাড়ির দেওয়ালে আবাস যোজনার বোর্ড না দেখতে পেয়ে জিজ্ঞাসা করেন বোর্ড নেই কেন? তখন বিক্রমপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ও আধিকারিক বাড়ির মালিককে বলার পর বাড়ির মালিক একটি স্টীকার বের করে আনেন । সেটি দেওয়ালে ধরে ছবি তোলেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। জঙ্গলমহলে