গঙ্গাপ্রসাদ শর্মার দেহরক্ষী হলেন আত্মঘাতী। জয়ঁগা ভূলন চৌপথিতে স্থিত জেডিএ চেয়ারম্যান গঙ্গাপ্রসাদ শর্মার ঘর থেকে বুধবার রাতে তার দেহরক্ষী কপিল শৈব মৃতদেহ উদ্ধার করল জয়ঁগা থানার পুলিশ । কর্তব্যরত অবস্থায় নিজের বন্দুক দিয়ে আত্মঘাতী হলেন বরিষ্ঠ তৃণমূল নেতা ও জয়গাঁ উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান গঙ্গাপ্রসাদ শর্মার দেহরক্ষী। এর পরেই গোটা এলাকায় চাঞ্চল্য ও উত্তেজনা ছরিয়ে পরে। তার নাম কোকিল শৈব (৫৭), তিনি কালচিনি ব্লকের মেন্দাবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দা ছিলেন। ইতিমধ্যেই তার মৃত দেহ উদ্ধার করেছে জয়গাঁ থানার পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে খবর, ‘এদিন সন্ধ্যায় কর্তব্যরত অবস্থায় গঙ্গা প্রসাদ শর্মার বাড়িতেই তিনি তার বন্ধুক দিয়ে আত্মঘাতী হন। তিনি প্রায় একবছর ধরে গঙ্গাপ্রসাদ শর্মার দেহরক্ষীর দায়িত্বে ছিলেন। গঙ্গাপ্রসাদ শর্মার দেহরক্ষীর আত্মঘাতী হওয়ার পর থেকেই ইতিমধ্যে রাজ্যের বিভিন্ন নেতা-মন্ত্রীদেরপাশাপাশি তাদের দেহরক্ষীদের অবস্থা দেখে গঙ্গাপ্রসাদ শর্মার দেহরক্ষীর সেই দুর্নীতিতে রয়েছে এমনটাই কানাঘুষো সন্দেহ করছেন এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা থেকে শুরু করে আলিপুরদুয়ার জেলাবাসি। কিন্তু গঙ্গাপ্রসাদ শর্মার দেহরক্ষীর আত্মঘাতী হওয়ার মুল কারন এখনো পর্যন্ত জনা যায়নি। কি কারনে ঘটলো এমন ঘটনা আর কেনইবা ঘটলো এই ঘটনা এই নিয়ে আলিপুরদুয়ার জেলাবাসির অন্দরে উঠছে হাজারো প্রশ্ন।
আরও পড়ুন – ফের আদিবাসীদের দৃষ্টি আর্কষন বিজেপির, এবার আদিবাসী গৃহে মধ্যাহ্নভোজন সৌমিত্র লকেটের
উল্লেখ্য, জয়ঁগা ভূলন চৌপথিতে স্থিত জেডিএ চেয়ারম্যান গঙ্গাপ্রসাদ শর্মার ঘর থেকে বুধবার রাতে তার দেহরক্ষী কপিল শৈব মৃতদেহ উদ্ধার করল জয়ঁগা থানার পুলিশ । কর্তব্যরত অবস্থায় নিজের বন্দুক দিয়ে আত্মঘাতী হলেন বরিষ্ঠ তৃণমূল নেতা ও জয়গাঁ উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান গঙ্গাপ্রসাদ শর্মার দেহরক্ষী। এর পরেই গোটা এলাকায় চাঞ্চল্য ও উত্তেজনা ছরিয়ে পরে। তার নাম কোকিল শৈব (৫৭), তিনি কালচিনি ব্লকের মেন্দাবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দা ছিলেন। ইতিমধ্যেই তার মৃত দেহ উদ্ধার করেছে জয়গাঁ থানার পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, ‘এদিন সন্ধ্যায় কর্তব্যরত অবস্থায় গঙ্গা প্রসাদ শর্মার বাড়িতেই তিনি তার বন্ধুক দিয়ে আত্মঘাতী হন।
তিনি প্রায় একবছর ধরে গঙ্গাপ্রসাদ শর্মার দেহরক্ষীর দায়িত্বে ছিলেন। গঙ্গাপ্রসাদ শর্মার দেহরক্ষীর আত্মঘাতী হওয়ার পর থেকেই ইতিমধ্যে রাজ্যের বিভিন্ন নেতা-মন্ত্রীদেরপাশাপাশি তাদের দেহরক্ষীদের অবস্থা দেখে গঙ্গাপ্রসাদ শর্মার দেহরক্ষীর সেই দুর্নীতিতে রয়েছে এমনটাই কানাঘুষো সন্দেহ করছেন এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা থেকে শুরু করে আলিপুরদুয়ার জেলাবাসি। কিন্তু গঙ্গাপ্রসাদ শর্মার দেহরক্ষীর আত্মঘাতী হওয়ার মুল কারন এখনো পর্যন্ত জনা যায়নি। কি কারনে ঘটলো এমন ঘটনা আর কেনইবা ঘটলো এই ঘটনা এই নিয়ে আলিপুরদুয়ার জেলাবাসির অন্দরে উঠছে হাজারো প্রশ্ন।
