ডিএ’র দাবিতে ২ ঘন্টার কর্মবিরতি, সামিল শিক্ষক, পঞ্চায়েত ও সরকারি কর্মীরা

ডিএ’র দাবিতে ২ ঘন্টার কর্মবিরতি, সামিল শিক্ষক, পঞ্চায়েত ও সরকারি কর্মীরা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

ডিএ’র দাবিতে ২ ঘন্টার কর্মবিরতি, সামিল শিক্ষক, পঞ্চায়েত ও সরকারি কর্মীরা। পশ্চিম বঙ্গ রাজ্য সরকার কেন্দ্রীয় হারে মহার্ঘ ভাতা দিচ্ছে না। মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশের বিরুদ্ধে বারংবার আপিল করে বিষয়টিকে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। তারই প্রতিবাদে মঙ্গলবার জেলা জুড়ে ২ ঘন্টার কর্মবিরতি পালন করল বিভিন্ন কর্মচারী সংগঠন। এদিনের কর্মবিরতিতে তৃণমূল প্রভাবিত সরকারি কর্মী ও শিক্ষক সংগঠন সামিল না হলেও বাকি পঞ্চায়েত স্তর থেকে জেলা সমাহর্তার দপ্তর পর্যন্ত বিভিন্ন অংশের সরকারি কর্মীরা সামিল হয়েছিলেন।

 

কনফেডারেশন অফ স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজের পক্ষে সুযশ মুখার্জি বলেন, মঙ্গলবার দুপুরে অফিস চত্বরে সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত নিজেদের টেবিলে বসে পেন ডাউন রেখে কর্মবিরতি পালন করা হয়। কি কারণে এমন ভাবে অফিসে আসা সাধারণ মানুষের কাজের দিনের ক্ষতি করছেন, জানতে চাইলে সূযশ বাবু বলেন, মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশ রয়েছে কেন্দ্রীয় হারে রাজ্য সরকারি কর্মীদের মহার্ঘ ভাতা দিতে হবে। রাজ্য সরকার এই রায়ের বিরূদ্ধে ৩ বার আপিল করেছে। বারবার আদালতের রায় সরকারি কর্মীদের পক্ষে গেলেও বকেয়া ৩৫শতাংশ মহার্ঘ ভাতা সরকার না দিতে আবারও আদালতের দারস্থ হয়েছে। এতে একজন ২০ হাজার টাকার কর্মীর মাসে ৭ হাজার টাকা ক্ষতি হচ্ছে।

আরও পড়ুন – নন্দীগ্রামে দলীয় কর্মীদের সাথে প্রধানমন্ত্রী মন্কিবাদ শুনলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু!

মহার্ঘ ভাতা যে কোনো সুস্থ অর্থনৈতিক ব্যবস্থার অঙ্গ, কিন্তু এই সরকার সেই অর্থনৈতিক কাঠামো ভেঙে দিচ্ছে। এতে সমাজেরই ক্ষতি হচ্ছে। তিনি জানান, এদিন পঞ্চায়েত থেকে জেলা স্তর অবধি বহু কর্মী কর্মবিরতি পালন করেন। তবে, নাগরিক পরিষেবা ক্ষেত্র, যেমন হাসপাতাল, পৌর পরিষেবা চালু রাখতে তাদেরকে এই কর্মবিরতি থেকে দূরে রাখা হয়েছে। এদিনের কর্মবিরতি আগে থেকে জানা থাকায় কর্ণজোড়া অফিস চত্বরে ভিড় ছিল অন্যান্য দিনের তুলনায় অনেকটা কম। ডিএ’র দাবিতে

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top