শিক্ষক দিবসে শিক্ষক দম্পতির মরণোত্তর দেহদানের অঙ্গীকার। ৬১ তম জাতীয় শিক্ষক দিবসে মরণোত্তর দেহ ও অঙ্গ দানের অঙ্গীকার বদ্ধ হলেন রায়গঞ্জ শহরের এক অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক দম্পতি। সোমবার দুপুরে শিক্ষক দিবসের পূন্যলগ্নে নিজেদের মরণোত্তর দেহ ও অঙ্গ দানের অঙ্গীকার করেন দীপক কুমার ঘোষ ও তাঁর সহধর্মিণী মহাশ্বেতা গুহ। এছাড়াও আগামীদিনে এমন মহৎ কাজে সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তারা।
সোমবার উকিলপাড়ার আবাসনে এই অঙ্গীকার পত্রে স্বাক্ষর করেন তারা। জানা গেছে, মহাশ্বেতা দেবী ও দীপক কুমার ঘোষ কুশমন্ডী হাই স্কুল থেকে ২ বছর আগে শিক্ষকতা থেকে অবসর নেন। দীপক বাবু জানান, আমার স্ত্রীর ইচ্ছেকে মর্যাদা দিয়ে আমাদের দুজনের এই মৃত্যু পরবর্তী দেহ ও অঙ্গ দানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, মহাশ্বেতা দেবী বলেন, চিকিৎসা বিজ্ঞানে মৃতদেহের একটা অভাব রয়েছে।
তাই শিক্ষক দিবসের এই মহান দিনে সেই কাজে হাত বাড়িয়ে দেওয়া হল। সকলে এগিয়ে এলে বহু মানুষ উপকৃত হবেন। তিনি জানান, এই কাজে তাদের সন্তান দেবজ্যোতি ঘোষ সম্পূর্ণভাবে সহয়তা করেছে। এদিন এই অঙ্গীকার পত্র স্বাক্ষরের সময় তাঁর পাশে ছিলেন আত্মীয় ও আবাসনের বাসিন্দারা।
আরও পড়ুন – ব্রিটিশরা যখন পয়সা গুনছে, তখন ইউক্রেনীয়রা লাশ গুনছে, ইউক্রেনের ফার্স্ট লেডি
উল্লেখ্য, ৬১ তম জাতীয় শিক্ষক দিবসে মরণোত্তর দেহ ও অঙ্গ দানের অঙ্গীকার বদ্ধ হলেন রায়গঞ্জ শহরের এক অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক দম্পতি। সোমবার দুপুরে শিক্ষক দিবসের পূন্যলগ্নে নিজেদের মরণোত্তর দেহ ও অঙ্গ দানের অঙ্গীকার করেন দীপক কুমার ঘোষ ও তাঁর সহধর্মিণী মহাশ্বেতা গুহ। এছাড়াও আগামীদিনে এমন মহৎ কাজে সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তারা। সোমবার উকিলপাড়ার আবাসনে এই অঙ্গীকার পত্রে স্বাক্ষর করেন তারা।
জানা গেছে, মহাশ্বেতা দেবী ও দীপক কুমার ঘোষ কুশমন্ডী হাই স্কুল থেকে ২ বছর আগে শিক্ষকতা থেকে অবসর নেন। দীপক বাবু জানান, আমার স্ত্রীর ইচ্ছেকে মর্যাদা দিয়ে আমাদের দুজনের এই মৃত্যু পরবর্তী দেহ ও অঙ্গ দানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, মহাশ্বেতা দেবী বলেন, চিকিৎসা বিজ্ঞানে মৃতদেহের একটা অভাব রয়েছে। তাই শিক্ষক দিবসের এই মহান দিনে সেই কাজে হাত বাড়িয়ে দেওয়া হল। সকলে এগিয়ে এলে বহু মানুষ উপকৃত হবেন। তিনি জানান, এই কাজে তাদের সন্তান দেবজ্যোতি ঘোষ সম্পূর্ণভাবে সহয়তা করেছে। এদিন এই অঙ্গীকার পত্র স্বাক্ষরের সময় তাঁর পাশে ছিলেন আত্মীয় ও আবাসনের বাসিন্দারা।