কোন সময়কে পিতৃপক্ষ বলা? কেন বলা হয়? হিন্দু ধর্মানুসারে কোনও শুভ কাজের আগে পূর্বপুরুষদের স্মরণ করার প্রথা রয়েছে। তপর্ণের সঙ্গে কেবল শাস্ত্র নয়, পুরাণেরও যোগ রয়েছে। মহাভারতে কর্ণ সম্বন্ধীয় যে কাহিনি পাওয়া যায়, সেখানে বলা হয়েছে কর্ণ দান ধ্যান করলেও তা ছিল স্বর্ণ, রত্ন, মণিমাণিক্য।
পিতৃপুরুষের পরিচয় না জানার জন্য কখনো জল বা খাদ্য দান করেননি। যুদ্ধে মৃত্যুর পর স্বর্গে গেলে সেখানে তাঁকে খাদ্য হিসেবে দেওয়া হয় শুধু সোনা-রত্ন। কর্ণকে দেবরাজ ইন্দ্র জানান যে পিতৃপুরুষকে কখনো জল দেননি তাই মৃত্যুর পরে কর্ণ জল পানে অক্ষম। এই ভুলের জন্য এক পক্ষকালে মর্ত্যে ফিরে গিয়ে পিতৃপুরুষকে জল ও অন্ন দিয়ে পাপস্খলন করেন কর্ণ। সেই একপক্ষ কালকেই পিতৃপক্ষ বলা হয়। এক পক্ষ কাল ধরেই পিতৃপুরুষকে অন্নজল দেওয়া যায়।
আরও পড়ুন – ট্যাবলেটে দুর্গা মুর্তি বানিয়ে জাতীয়স্তরে পুরস্কৃত হল বীরভূমের প্রসেনজিৎ
উল্লেখ্য, হিন্দু ধর্মানুসারে কোনও শুভ কাজের আগে পূর্বপুরুষদের স্মরণ করার প্রথা রয়েছে। তপর্ণের সঙ্গে কেবল শাস্ত্র নয়, পুরাণেরও যোগ রয়েছে। মহাভারতে কর্ণ সম্বন্ধীয় যে কাহিনি পাওয়া যায়, সেখানে বলা হয়েছে কর্ণ দান ধ্যান করলেও তা ছিল স্বর্ণ, রত্ন, মণিমাণিক্য।
পিতৃপুরুষের পরিচয় না জানার জন্য কখনো জল বা খাদ্য দান করেননি। যুদ্ধে মৃত্যুর পর স্বর্গে গেলে সেখানে তাঁকে খাদ্য হিসেবে দেওয়া হয় শুধু সোনা-রত্ন। কর্ণকে দেবরাজ ইন্দ্র জানান যে পিতৃপুরুষকে কখনো জল দেননি তাই মৃত্যুর পরে কর্ণ জল পানে অক্ষম। এই ভুলের জন্য এক পক্ষকালে মর্ত্যে ফিরে গিয়ে পিতৃপুরুষকে জল ও অন্ন দিয়ে পাপস্খলন করেন কর্ণ। সেই একপক্ষ কালকেই পিতৃপক্ষ বলা হয়। এক পক্ষ কাল ধরেই পিতৃপুরুষকে অন্নজল দেওয়া যায়।