জলপাইগুড়ির ছোট্ট রিয়ান সেন নিজের হাতে ছোট্ট দুর্গা বানিয়ে নজর কারলেন সকলের

জলপাইগুড়ির ছোট্ট রিয়ান সেন নিজের হাতে ছোট্ট দুর্গা বানিয়ে নজর কারলেন সকলের

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

জলপাইগুড়ির ছোট্ট রিয়ান সেন নিজের হাতে ছোট্ট দুর্গা বানিয়ে নজর কারলেন সকলের। করোনা জোগায় উৎসাহ। ৬০ হাজার নয় মাত্র ৫ হাজারে দূর্গা বানিয়েই তাক লাগিয়ে দিলো ছোট্ট রিয়ান।রিয়ান সাথে সাথে ধীরে ধীরে প্রতিমার আকারেও বড় হচ্ছে। বিগত তিন বছর ধরে ছোট্ট রিয়ান ঘরে বসেই দুর্গা প্রতিমা বানিয়ে চলেছে। ঘটনার শুরু করোনা অতিমাড়ির সময় থেকে। চলছে লোকডাউন, বন্ধ স্কুল।

 

নিষেধাজ্ঞা রয়েছে ঘর থেকে বাইরে যাওয়া।এমন কঠিন সময় পার করার উপায় নিজেই খুঁজে নিয়েছিলো জলপাইগুড়ি শহর সংলগ্ন মোহিত নগর নিবাসী দশ বছর বয়েসে রিয়ান সেন। কখনো গুগুল আবার কখনো নিজেস্ব কল্পনা এই সম্বল করেই ঘরে বসে বানিয়ে ফেলেছিলো মা দূর্গা।

 

এবার আর নেই করোনার দাপট, তাই নিজের ভেতরের এই সুপ্ত বাসনাকে বাস্তবে রূপ দিতে খুব বেশি বেগ পেতে হচ্ছে না, মহালয়ার আগেই রিয়ানের হাতে তৈরী ছোট্ট দূর্গা, আর যার খরচ ৬০ হাজারও নয়। রিয়ানের হিসেবে ৪ থেকে ৫ হাজারের মধ্যেই তৈরী হয়েছে মা দূর্গা।

 

এবং পূজিত ও হবেন যথাযথ রীতিনীতি মেনেই। খুদে শিল্পীর মা পেশায় শিক্ষক। বাবাও পেশায় শিক্ষক পিন্টু সেন বলেন, ছোটো থেকেই ওর মধ্যে কিছু গড়ার ইচ্ছে লক্ষ্য করি, সেই থেকেই শুরু। আমরাও ভাবতাম এই ধরণের কাজে নিজেকে ব্যাস্ত রাখলে অন্তত মোবাইল থেকে দূরে থাকবে। তাই তখন থেকে আজও ওকে উৎসাহ দিয়ে যাই।

আরও পড়ুন – কুড়ি দিন থেকে নিখোঁজ , জলপাইগুড়ির ব্যাবসায়ী

উল্লেখ্য, করোনা জোগায় উৎসাহ। ৬০ হাজার নয় মাত্র ৫ হাজারে দূর্গা বানিয়েই তাক লাগিয়ে দিলো ছোট্ট রিয়ান।রিয়ান সাথে সাথে ধীরে ধীরে প্রতিমার আকারেও বড় হচ্ছে। বিগত তিন বছর ধরে ছোট্ট রিয়ান ঘরে বসেই দুর্গা প্রতিমা বানিয়ে চলেছে। ঘটনার শুরু করোনা অতিমাড়ির সময় থেকে। চলছে লোকডাউন, বন্ধ স্কুল। নিষেধাজ্ঞা রয়েছে ঘর থেকে বাইরে যাওয়া।এমন কঠিন সময় পার করার উপায় নিজেই খুঁজে নিয়েছিলো জলপাইগুড়ি শহর সংলগ্ন মোহিত নগর নিবাসী দশ বছর বয়েসে রিয়ান সেন। কখনো গুগুল আবার কখনো নিজেস্ব কল্পনা এই সম্বল করেই ঘরে বসে বানিয়ে ফেলেছিলো মা দূর্গা।  জলপাইগুড়ির ছোট্ট

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top