সাপে কাপড়ের মৃত্যুর সংখ্যা কমাতে এবার সর্প বিশেষজ্ঞ ডক্টর দয়াল বন্ধু মজুমদারের পরামর্শ জলপাইগুড়িতে। জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতাল চত্বরে মঙ্গলবার মেডিকেল অফিসারদের নিয়ে বৈঠক করলেন তিনি। উপস্থিত ছিলেন উওরবঙ্গ ওএসডি সুশান্ত কুমার রায় সহ cmoh অসীম হালদার এবং অনন্যা আধিকারিকরা। এদিনের মুখ্য বিষয় সাপের কামড় অথবা অন্য কোন বিষাক্ত পোকা কামড়ালে কিভাবে রোগীদের খুব তাড়াতাড়ি চিকিৎসা দিয়ে সারিয়ে তোলা যায়। এই বিষয় নিয়ে কলকাতা থেকে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের উপস্থিত এসেছিলেন তারা বক্তব্য রাখলেন এই কর্মসূচিতে।
সর্প বিশেষজ্ঞ ডক্টর দয়ালবন্ধু মজুমদার তিনি জানান বেশিরভাগ গ্রাম গঞ্জের হসপিটাল অথবা উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলিতে যেসব ডাক্তারবাবু রয়েছে, অধিকাংশই ডাক্তারদের কিভাবে সাপে কামড়ানো বা বিষাক্ত পোকা কামড়ালে চিকিৎসা কিভাবে করতে হবে সেটা জানা থাকে না। তার কারণ কলেজের পড়াশোনা করানো সেই রকমে হয় না। তাদের কম সংখ্যক ডাক্তারদের অভিজ্ঞতা নিয়ে এই পেশাতে আসে। বেশিরভাগ রোগীরা সাপে কামড়ায় মৃত্যু হয় কারন সঠিক সময় দ্বারা হসপিটালে পৌঁছাতে পারে না সঠিক চিকিৎসা না হওয়া। তার কারণেই সমৃত্যু হয় । দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলাগুলিতে চন্দ্রবোড়া সাপের কামড়ে মৃত্যুর হয় এমন ভাবে নেই উত্তরবঙ্গে তেমনভাবে নেই মৃত্যুর সংখ্যাটা কম । যদিও মৃত্যু হলে কিউটের সাপের কামড়ে মৃত্যু হয়, প্রতিবছর রাজ্যে ২০০০ মানুষের মৃত্যু হয় ।
আরও পড়ুন – কুড়ি দিন থেকে নিখোঁজ , জলপাইগুড়ির ব্যাবসায়ী
তার সাথে তিনি রাজ্য সরকারের কাছে আশা কর্মীদের মত ভেনাম রেসপন্স টিম তৈরির জন্য রাজ্য সরকারের কাছে তিনি আবেদন রেখেছেন তার সাথে যেতে উত্তরবঙ্গ ও ওএসডি সুশান্ত কুমার রায়ের কাছে আবেদন রেখেছেন। এই টিম মূলত কাজ করবে আশা কর্মীদের মতো কাজ করবে যদি কোন সাপে কামড় রোগীকে সঠিক সময় হসপিটালে পৌঁছে দেবে এই টিম তাতে অর্থ মিলে সরকারের পক্ষ থেকে কর্মসংস্থান হবে একদিকে অন্যদিকে মৃত্যুর হারও কমে আসবে রাজ্যে। তার সাথে গ্রামগঞ্জে সচেতন বার্তাও করতে হবে মানুষকে আরো জানতে হবে সাপে কামড়ালে ওঝা নয় সঠিক সময় হসপিটালের নিতে হবে । সাপে কাপড়ের