এক কিশোরের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্য এলাকায়। সোমবার রাতে খড়গ্রাম থানার মারগ্রামে এক কিশোরের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। ওই কিশোরের মৃত্যুর কারণ নিয়ে রহস্য দানা বেঁধেছে। পুলিস জানিয়েছে, মৃতের নাম রিন্টু দাস (১৪)। সে মারগ্রাম হাইস্কুলের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র ছিল। পুলিস মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কান্দি মহকুমা হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই কিশোর বেশ কিছুদিন ধরে অনলাইন গেমসে আসক্ত হয়ে পড়েছিল। বিষয়টি জানার পর তার মা-বাবা তাকে বকাবকি করে।
কিন্তু তাকে অনলাইন গেমের নেশা থেকে সরিয়ে আনা সম্ভব হয় নি। মৃত কিশোরের দাদা অজিত দাস বলেন, মাসি, মেসো ও বোন এক আত্মীয়ের বাড়িতে অনুষ্ঠানে গিয়েছিল। বাড়িতে ভাই একাই ছিল। রাত সাড়ে ৮টার সময় মাসি-মেসোর সঙ্গে ভাইয়ের কথা হয়। এক ঘন্টা পরেই ভাইকে ঘরের মধ্যে থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়। নাক থেকে যেভাবে রক্ত গড়িয়ে পড়ছিল তাকে নিশ্চিত খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। এক প্রতিবেশী বলেন, অনলাইন গেমে মোটা অঙ্কের টাকা হেরেছিল। সেই কারণেই হয়ত আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। খড়গ্রাম থানার পুলিস আধিকারিক বলেন, ওই বিষয়ে কেউ কিছু জানায় নি। তবুও বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখছি।
আরও পড়ুন – কুড়ি দিন থেকে নিখোঁজ , জলপাইগুড়ির ব্যাবসায়ী
উল্লেখ্য, সোমবার রাতে খড়গ্রাম থানার মারগ্রামে এক কিশোরের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। ওই কিশোরের মৃত্যুর কারণ নিয়ে রহস্য দানা বেঁধেছে। পুলিস জানিয়েছে, মৃতের নাম রিন্টু দাস (১৪)। সে মারগ্রাম হাইস্কুলের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র ছিল। পুলিস মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কান্দি মহকুমা হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই কিশোর বেশ কিছুদিন ধরে অনলাইন গেমসে আসক্ত হয়ে পড়েছিল। বিষয়টি জানার পর তার মা-বাবা তাকে বকাবকি করে। কিন্তু তাকে অনলাইন গেমের নেশা থেকে সরিয়ে আনা সম্ভব হয় নি।
মৃত কিশোরের দাদা অজিত দাস বলেন, মাসি, মেসো ও বোন এক আত্মীয়ের বাড়িতে অনুষ্ঠানে গিয়েছিল। বাড়িতে ভাই একাই ছিল। রাত সাড়ে ৮টার সময় মাসি-মেসোর সঙ্গে ভাইয়ের কথা হয়। এক ঘন্টা পরেই ভাইকে ঘরের মধ্যে থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়। নাক থেকে যেভাবে রক্ত গড়িয়ে পড়ছিল তাকে নিশ্চিত খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। এক প্রতিবেশী বলেন, অনলাইন গেমে মোটা অঙ্কের টাকা হেরেছিল। সেই কারণেই হয়ত আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। খড়গ্রাম থানার পুলিস আধিকারিক বলেন, ওই বিষয়ে কেউ কিছু জানায় নি। তবুও বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখছি।