ভুতনী ব্রিজে আলোর ব্যবস্থা করার নির্দেশ। তিন বছর আগে মানিকচকের ভূতনী সেতু আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্ধোধন হয়। দীর্ঘ দু’কিলোমিটার লম্বা ব্রিজে আছে বিদ্যুতিক খুঁটি,বাতিও। শুধু নেই বিদ্যুৎ সংযোগ। সেই কারণে সন্ধে নামতেই ঘুটঘুটে অন্ধকার হয়ে পরে ব্রিজটি। এতে সুযোগ বারছে সমাজ বিরোধীদের। ব্রিজে অসামাজিক কাজকর্ম বেড়েই চলেছে।
এমনি এর আগে রাতে ব্রিজ থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টাও করেছেন। ব্রিজে আলোর দাবি সাধারণত মানুষ একাধিকবার আবেদন জানিয়েছেন।কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। জানা গেছে,সম্প্রতি ভুতনীর এক ছাএ বিষয়টি নিয়ে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনে অভিযোগ জানান। এমনকি কয়েকদিনের মধ্যে ই মেল করে ছাএকে উওর পাঠিয়েছেন। তাঁর অভিযোগের ভিওিতে তদন্ত করা হয়েছে। আগামী আট সপ্তাহের মধ্যে ওই ব্রিজে আলোর ব্যবস্থা করার জন্য মালদা জেলা শাষককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন – বালুরঘাটের ৬টি পূজো কমিটিকে পুরস্কার প্রদানের ঘোষনা বালুরঘাট থানার
শেষ পর্যন্ত জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের হাত ধরেই আলো পেতে চলেছে ভুতনী ব্রিজ। এনিয়ে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের দ্বারস্থ হন ভুতনীর উওরচন্ডী পুর সাহেবরামটোলা এলাকার ছাএ নীলকন্ঠ মন্ডল।তিনি বেঙ্গল ল কলেজের তৃতীয় বর্ষের ছাএ। গত ৩১ জুলাই তারিখ তিনি গোটা ঘটনা জানিয়ে কমিশনে অভিযোগ জানান। অবশেষে ১১ সেপ্টেম্বর জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের তরফে ই মেলে তাকে জানানো হয়। আগামী আট সপ্তাহের মধ্যে আলোর ব্যবস্থা করার জন্য জেলা শাষককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নীলকন্ঠ জানান,ভুতনীবাসীর পক্ষে আমি জাতীয় মানবাধিকার কমিশনে অভিযোগ জানাই। আমার অভিযোগের ভিওিতে যদি সত্যে আলোর ব্যবস্থা হয় আমি খুবই খুশি হব। ভুতনী ব্রিজে