‘হিরো’ মেনে নিলেও কতজনকে তিনি বিচার দিতে পারবেন। মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন আপনি ভাল কাজ করছেন। কাজ করে যান। স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীর সেই বক্তব্য সাক্ষাৎকারের সময় মিডিয়ায় প্রকাশ করলেন বিচারপতি অভিজিত গাঙ্গুলী। গাঙ্গুলী এখন বাংলার হিরো। তরুণ আশাহীন লক্ষ্য হ্রদয়ের তিনি আশার আলোকবর্তিকা। যে সময় মানুষ বিচার ব্যবস্থার দীর্ঘসূত্রতা থেকে মুখ ফেরাতে শুরু করেছেন। হাইকোর্টগুলিতে চুয়াল্লিশ লক্ষ ও নিম্ন আদালতে দুকোটি মামলা বিচারাধীন।
ডেট আফটার ডেট পড়তে পড়তে মামলার সঙ্গে সঙ্গে বিচারপ্রার্থীদেরও ‘ডেড’ হতে দেখা গেছে। সেই সময়ে দাঁড়িয়ে একজন বিচারপতি একের পর এক সঠিক রায় দিয়ে চলেছেন তাও সঙ্গে সঙ্গে। এবং বিদ্যুৎ গতিতে। এই সময়ে বিচারপ্রার্থীদের মনে আকাঙ্ক্ষার সৃষ্টি হলেও তিনি কজনেকেই বা সুবিচার দিতে পারবেন প্রশ্নটা সেখানে। লক্ষ লক্ষ মামলার কয়েক হাজার কলকাতা হাইকোর্টেই পেন্ডিং ।
বহু মামলা শুনানির জন্য ওঠে দুতিন বছর পরে। ততদিন মামলাকারি হয় মারা গেছেন অথবা যে সুবিধা পেতে পয়সা ব্যয় করে আদালতে মামলা দায়ের করেছিলেন তা নস্ট হয়ে গেছে। এতসব সত্বেও গাঙ্গুলীর এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টাকে ক্ষুদ্র করে দেখার চেষ্টা না করেও বলা যায় তিনি বহু বিচারপতিকে তার পথ অনুসরণ করে বিচার প্রার্থীদের পাশে দাঁড়াতে উৎসাহীত করবেন। তার একার পক্ষে সবাইকে রিলিফ দেওয়া সম্ভব নয়।।
আরও পড়ুন – পাকা রাস্তা নির্মাণের বোর্ড থাকলেও আদৌতে তৈরী হয়নি রাস্তা, বিস্ফোরক অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের
উল্লেখ্য, মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন আপনি ভাল কাজ করছেন। কাজ করে যান। স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীর সেই বক্তব্য সাক্ষাৎকারের সময় মিডিয়ায় প্রকাশ করলেন বিচারপতি অভিজিত গাঙ্গুলী। গাঙ্গুলী এখন বাংলার হিরো। তরুণ আশাহীন লক্ষ্য হ্রদয়ের তিনি আশার আলোকবর্তিকা। যে সময় মানুষ বিচার ব্যবস্থার দীর্ঘসূত্রতা থেকে মুখ ফেরাতে শুরু করেছেন।
হাইকোর্টগুলিতে চুয়াল্লিশ লক্ষ ও নিম্ন আদালতে দুকোটি মামলা বিচারাধীন। ডেট আফটার ডেট পড়তে পড়তে মামলার সঙ্গে সঙ্গে বিচারপ্রার্থীদেরও ‘ডেড’ হতে দেখা গেছে। সেই সময়ে দাঁড়িয়ে একজন বিচারপতি একের পর এক সঠিক রায় দিয়ে চলেছেন তাও সঙ্গে সঙ্গে। এবং বিদ্যুৎ গতিতে। এই সময়ে বিচারপ্রার্থীদের মনে আকাঙ্ক্ষার সৃষ্টি হলেও তিনি কজনেকেই বা সুবিচার দিতে পারবেন প্রশ্নটা সেখানে।
লক্ষ লক্ষ মামলার কয়েক হাজার কলকাতা হাইকোর্টেই পেন্ডিং । বহু মামলা শুনানির জন্য ওঠে দুতিন বছর পরে। ততদিন মামলাকারি হয় মারা গেছেন অথবা যে সুবিধা পেতে পয়সা ব্যয় করে আদালতে মামলা দায়ের করেছিলেন তা নস্ট হয়ে গেছে। এতসব সত্বেও গাঙ্গুলীর এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টাকে ক্ষুদ্র করে দেখার চেষ্টা না করেও বলা যায় তিনি বহু বিচারপতিকে তার পথ অনুসরণ করে বিচার প্রার্থীদের পাশে দাঁড়াতে উৎসাহীত করবেন। তার একার পক্ষে সবাইকে রিলিফ দেওয়া সম্ভব নয়।।