বিশ্ব , পর্যটন দিবসে “চা ভ্রমণ” প্রকল্পের , সূচনা করলো জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসন। জলপাইগুড়ি তে এসে এখন থেকে অনায়াসে চা বাগান ঘুরে দেখতে পারবেন পর্যটকেরা।মঙ্গলবার বিশ্ব পর্যটন দিবসে “চা ভ্রমণ” প্রকল্পের সূচনা করল জলপাইগুড়ি র জেলা প্রশাসন। প্রথম দিন ভ্রমণ সঙ্গী হলেন হোমের আবাসিকরা।
পুজোয় পর্যটকদের জন্য চা বাগান ভ্রমণের সুযোগ করে দিল জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসন।দ্বিতীয়ার সকালে চা-ভ্রমণ প্রকল্পের সূচনা করলেন জেলাশাসক মৌমিতা গোদারা বসু। এনবিএসটিসি-র বাসে প্রথমদিন দিন ভ্রমণে শামিল হলেন হোমের আবাসিকরা।
চা ভ্রমণ প্রকল্পের মাধ্যমে চা বাগানের পাশাপাশি জঙ্গল এবং পাহাড়ি নদীর নৈসর্গিক দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন পর্যটকেরা। জলপাইগুড়ি থেকে পর্যটকদের নিয়ে রওনা দেবে বাস। বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ি হয়ে লাটাগুড়ি এরপর গরুমারার জঙ্গল হয়ে বড়দিঘি,টিলাবাড়ি চা বাগান। সেখান গিয়ে চা পাতা তোলা থেকে নিয়ে চা পাতা তৈরির প্রক্রিয়া দেখার সুযোগ পাবেন পর্যটকেরা।এরপর পর দিন শেষে গজলডোবা ভোরের আলো ঘুরে পর্যটকরা ফিরে আসবেন জলপাইগুড়ি তে।ব্রেকফাস্ট থেকে লাঞ্চ সব ব্যবস্থা থাকবে প্যাকেজে।পর্যটকদের কাছ এই প্রকল্প অত্যন্ত আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে বলে মনে করছে জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসন।
আরও পড়ুন – মহালয়ায় তর্পণে ভিড় ফরাক্কার গান্ধি ঘাটে
উল্লেখ্য, জলপাইগুড়ি তে এসে এখন থেকে অনায়াসে চা বাগান ঘুরে দেখতে পারবেন পর্যটকেরা।মঙ্গলবার বিশ্ব পর্যটন দিবসে “চা ভ্রমণ” প্রকল্পের সূচনা করল জলপাইগুড়ি র জেলা প্রশাসন। প্রথম দিন ভ্রমণ সঙ্গী হলেন হোমের আবাসিকরা। পুজোয় পর্যটকদের জন্য চা বাগান ভ্রমণের সুযোগ করে দিল জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসন।দ্বিতীয়ার সকালে চা-ভ্রমণ প্রকল্পের সূচনা করলেন জেলাশাসক মৌমিতা গোদারা বসু। এনবিএসটিসি-র বাসে প্রথমদিন দিন ভ্রমণে শামিল হলেন হোমের আবাসিকরা।
চা ভ্রমণ প্রকল্পের মাধ্যমে চা বাগানের পাশাপাশি জঙ্গল এবং পাহাড়ি নদীর নৈসর্গিক দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন পর্যটকেরা। জলপাইগুড়ি থেকে পর্যটকদের নিয়ে রওনা দেবে বাস। বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ি হয়ে লাটাগুড়ি এরপর গরুমারার জঙ্গল হয়ে বড়দিঘি,টিলাবাড়ি চা বাগান। সেখান গিয়ে চা পাতা তোলা থেকে নিয়ে চা পাতা তৈরির প্রক্রিয়া দেখার সুযোগ পাবেন পর্যটকেরা।এরপর পর দিন শেষে গজলডোবা ভোরের আলো ঘুরে পর্যটকরা ফিরে আসবেন জলপাইগুড়ি তে।ব্রেকফাস্ট থেকে লাঞ্চ সব ব্যবস্থা থাকবে প্যাকেজে।পর্যটকদের কাছ এই প্রকল্প অত্যন্ত আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে বলে মনে করছে জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসন।