পূজোতে নজর কাড়ছে ফ্যামিলি প্যাক চমচম। পরিবার নিয়ে আসছেন মা দূর্গা। তার জন্য মিস্টি মুখের আয়োজন।সেই মিষ্টি মূখ করাতে কাজু, কিশমিশ আর খোয়া ক্ষীর দিয়ে ঠাসা ফ্যামিলি প্যাক চমচম। খেতে চমৎকার। তৈরি হচ্ছে ডুয়ার্সের লাটাগুড়িতে। পরিবার নিয়ে খাওয়ার জন্য গত কয়েক বছর ধরে এই মিষ্টি তৈরি করে আসছেন স্থানীয় মিষ্টি ব্যবসায়ী বিশ্বজিৎ ঘোষ।
ইতিমধ্যেই লাটাগুড়ির মিষ্টি জনপ্রিয় পর্যটকদের কাছেও। পুজো এলে এর চাহিদা দ্বিগুণ হয়।বিশেষ করে দূর্গা পুজোয় ষষ্ঠী থেকে দশমী প্রতিদিনের ভোগের থালায় স্থান পায় এই মিষ্টি। বিজয়া দশমীতে এক সঙ্গে বসে মিষ্টি মুখের আয়োজনেও এর জুড়ি মেলা ভার।বিশ্বজিৎ বাবু জানান, সারা বছর চাহিদার কথা মাথায় রেখে ৫০০ থেকে ৬০০ গ্রাম ওজনের চমচম তৈরি করেন। পুজো এলে বড় চমচমের চাহিদা বাড়ে। সেই সময় ওজন ও বাড়ে চমচমের। পুজোয় এক সঙ্গে বসে খাওয়ার জন্য ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের চমচমের এর বেশি চাহিদা বলে জানান বিশ্বজিৎ বাবু।
আরও পড়ুন – স্কুল ড্রেস পরিবর্তনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ মিছিল বিদ্যালয় প্রাক্তনী যৌথ মঞ্চের
উল্লেখ্য, পরিবার নিয়ে আসছেন মা দূর্গা। তার জন্য মিস্টি মুখের আয়োজন।সেই মিষ্টি মূখ করাতে কাজু, কিশমিশ আর খোয়া ক্ষীর দিয়ে ঠাসা ফ্যামিলি প্যাক চমচম। খেতে চমৎকার। তৈরি হচ্ছে ডুয়ার্সের লাটাগুড়িতে। পরিবার নিয়ে খাওয়ার জন্য গত কয়েক বছর ধরে এই মিষ্টি তৈরি করে আসছেন স্থানীয় মিষ্টি ব্যবসায়ী বিশ্বজিৎ ঘোষ। ইতিমধ্যেই লাটাগুড়ির মিষ্টি জনপ্রিয় পর্যটকদের কাছেও।
পুজো এলে এর চাহিদা দ্বিগুণ হয়।বিশেষ করে দূর্গা পুজোয় ষষ্ঠী থেকে দশমী প্রতিদিনের ভোগের থালায় স্থান পায় এই মিষ্টি। বিজয়া দশমীতে এক সঙ্গে বসে মিষ্টি মুখের আয়োজনেও এর জুড়ি মেলা ভার।বিশ্বজিৎ বাবু জানান, সারা বছর চাহিদার কথা মাথায় রেখে ৫০০ থেকে ৬০০ গ্রাম ওজনের চমচম তৈরি করেন। পুজো এলে বড় চমচমের চাহিদা বাড়ে। সেই সময় ওজন ও বাড়ে চমচমের। পুজোয় এক সঙ্গে বসে খাওয়ার জন্য ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের চমচমের এর বেশি চাহিদা বলে জানান বিশ্বজিৎ বাবু।