সিকিম ও পাহাড়ের লাগাতার বৃষ্টিতে তিস্তায় সর্তকতা জাড়ি জল শহরে। দুর্গা পুজোর শেষ দুদিন উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় ভারী বৃষ্টি পাতের সম্ভনা ছিল এবং সেই অনুযায়ী বৃষ্টি পাত হয়। আবার মাঝখানে দুই দিন আকাশ মেঘলা থাকলেও সেভাবে ভারী বৃষ্টি হয়নি। রবিবার লক্ষীপুজোর সময় বৃষ্ঠি হওয়ার ফলে প্রচুর মানুষের পুজোর আয়োজনে কিছুটা ব্যাঘাত ঘটে।
কিন্তু সোমবার ভোর বেলা থেকে শুরু হয়েছে এক নাগারে বৃষ্টি। সোমবার সকাল থেকে মেঘলা আকাশ, কোথাও হালকা আবার কোথাও ভারী বৃষ্টি। সোমবার বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি দিয়ে শুরু হয়েছে জলপাইগুড়ির সকাল। বৃষ্টির সাথে নেমেছে তাপমাত্রার পারদ। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী ১২ তারিখ পর্যন্ত বৃষ্টি চলবে। মঙ্গলবার পর্যন্ত আবহাওয়ার সেই অর্থে কোনও পরিবর্তন হবেনা বলে আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে। সিকিম পাহাড়ে লাগাতার বৃষ্টি।
তিস্তা নদীর জলস্তর বাড়ায় জলপাইগুড়ির দোমোহনি থেকে বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত তিস্তা নদীতে হলুদ সতর্কতা জারি করলো সেচ দফতর। এদিকে গত চব্বিশঘণ্টায় জলপাইগুড়িতে বৃষ্টি হয়েছে ৪১.২০ মিলিমিটার। পার্শ্ববর্তী সিকিম পাহাড়ে ভারী বৃষ্টির জেরে রবিবার রাত থেকেই জলস্তর বাড়তে থাকে তিস্তার। তাতে গজলডোবা তিস্তা ব্যারেজ থেকে দফায় দফায় জল ছাড়া হয়।
আরও পড়ুন – তৃণমূল অঞ্চল সভাপতির পশু প্রেম নজর কাড়ছে এলাকাবাসীর
এদিন সকাল আটটা পর্যন্ত ব্যারেজ থেকে ১৮২৯.৬৯ কিউমেক জল ছাড়ায় তিস্তা নদীর জলস্তর বাড়তে থাকায় দোমোহনি থেকে বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত অসংরক্ষিত এলাকায় হলুদ সতর্কতা জারি করে সেচ দফতর। এদিন তনয় কর্মকার মহকুমা আধিকারিক জানান , প্রশাসন সতর্ক আছে এবং পরিস্থিতি দিকে নজর রাখা হচ্ছে। সিকিম ও পাহাড়ের