মুখ্যমন্ত্রীর বিজয়া সন্মিলনীতে ডাক না পেয়ে বিধায়ক ক্ষুদ্ধ। কলকাতার বাইরে মেদিনীপুরের একটি বিজয়া সম্মিলনীতে মুখ্যমন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন। তাকে দেখে উপছে পড়ে ভীড়। যদিও ভীড়ের কথা মাথায় রেখে কর্মীসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছিল। তাতেও সামলানো গেল না। বিজয়া সন্মিলনিতে ডাক না পেয়ে সরব হয়েছেন বিধায়কও। রাজারহাট নিউটাউনের বিধায়ক তাপস চট্টোপাধ্যায় কেন ডাক পাননি এনিয়ে তিনি যেমন সরব হয়েছেন তেমনি তার অনুগামীরাও ক্ষুদ্ধ।
যদিও মুখ্যমন্ত্রীর এই কর্মসূচি ছিল নির্দিষ্ট কিছু লোকের সঙ্গে। কিন্তু স্থানীয় বিধায়ক হিসাবে ডাক না পাওয়ায় চ্যাটার্জী প্রচন্ড ক্ষুদ্ধ। দলে তাঁর কোনও স্টেটাস নেই বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তাপস। এবার সেই বিজয় সম্মিলনীর আমন্ত্রণের কার্ডে বিধায়কের নাম না থাকায় প্রবল বিক্ষোভে ফেটে পড়লেন তৃণমূল কর্মীরা। দলের নেতা কুণাল ঘোষ ও সোহম চক্রবর্তীর সামনেই তুলকালাম করেন তৃণমূল কর্মীরা। পূর্ব মেদিনীপুরের ভগবানপুরে ওইসব কর্মীদের তাদের থামাতে হিমশিম খেয়ে যান কুণাল-সোহম। রাজনৈতিক মহলের দাবি, এই ঘটনায় এবার জেলা তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল সামনে চলে আসে।
আরও পড়ুন- পেনশন না পাওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ দেখালেন পেনশন প্রাপকরা
উল্লেখ্য, কলকাতার বাইরে মেদিনীপুরের একটি বিজয়া সম্মিলনীতে মুখ্যমন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন। তাকে দেখে উপছে পড়ে ভীড়। যদিও ভীড়ের কথা মাথায় রেখে কর্মীসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছিল। তাতেও সামলানো গেল না। বিজয়া সন্মিলনিতে ডাক না পেয়ে সরব হয়েছেন বিধায়কও। রাজারহাট নিউটাউনের বিধায়ক তাপস চট্টোপাধ্যায় কেন ডাক পাননি এনিয়ে তিনি যেমন সরব হয়েছেন তেমনি তার অনুগামীরাও ক্ষুদ্ধ। যদিও মুখ্যমন্ত্রীর এই কর্মসূচি ছিল নির্দিষ্ট কিছু লোকের সঙ্গে। কিন্তু স্থানীয় বিধায়ক হিসাবে ডাক না পাওয়ায় চ্যাটার্জী প্রচন্ড ক্ষুদ্ধ।
দলে তাঁর কোনও স্টেটাস নেই বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তাপস। এবার সেই বিজয় সম্মিলনীর আমন্ত্রণের কার্ডে বিধায়কের নাম না থাকায় প্রবল বিক্ষোভে ফেটে পড়লেন তৃণমূল কর্মীরা। দলের নেতা কুণাল ঘোষ ও সোহম চক্রবর্তীর সামনেই তুলকালাম করেন তৃণমূল কর্মীরা। পূর্ব মেদিনীপুরের ভগবানপুরে ওইসব কর্মীদের তাদের থামাতে হিমশিম খেয়ে যান কুণাল-সোহম। রাজনৈতিক মহলের দাবি, এই ঘটনায় এবার জেলা তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল সামনে চলে আসে। সন্মিলনীতে ডাক