কালীপুজোর আগে প্রচুর পরিমাণ আতসবাজি উদ্ধার ডোমকলে। দুর্গা পুজোর পর কালীপুজোর আগে প্রচুর পরিমাণ আতসবাজি এবং শব্দবাজি উদ্ধার করল মুর্শিদাবাদ জেলার রাণীনগর থানার পুলিশ। শুক্রবার মুর্শিদাবাদের রানীনগরের সেখপাড়া বাজারে আতাহার সেখ নামের এক ব্যাক্তির দোকানে অভিযান চালানোর সময় রাণীনগর থানার পুলিশ দোকানে ঢুকতেই চক্ষু চড়কগাছ। প্রায় ১০ হাজারের বেশী বিভিন্ন ধরনের ছোটো বড়ো আসতবাজি শব্দবাজি উদ্ধার হয় ঐ দোকান থেকে।
পরে সেগুলি বাজেয়াপ্ত করে পুলিশ। যদিও ঐ দোকানের মালিক আতাহার শেখ বেপাত্তা বলে জানাযায়। পুলিশের অনুমান, এই দোকান থেকেই পাইকারি ভাবে বিক্রি হতো বাজিগুলি। তার আগেই পুলিশের জালে। জানা যায়, আতসবাজির শব্দবাজি সম্পূর্ণ ভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে সরকারীভাবে। ব্যাবসায়ীদের সতর্কও করেছিলেন প্রশাসনিক কর্তারা। তার পিছনে আড়ালে চলছিল অবৈধভাবে এই ব্যাবসা। ঠিক তার আগেই দোকানে দোকানে হানা পুলিশের। সেই মতো বৃহষ্পতিবার রাতে হানা দেই রানীনগর থানার পুলিশ। সেখপাড়া বাজার এলাকায় এক দোকানে হানা দিয়ে ১০ হাজারের বেশী আসতবাজি শব্দবাজি উদ্ধার করে। এইরকম অভিযান এখন লাগাতার চলবে বলে পুলিশ সূত্রে জানা যায়।
আরও পড়ুন – কালী পূজার প্রতিমা বানাতে জোর ব্যস্ততা কুমোরটুলিতে
উল্লেখ্য, দুর্গা পুজোর পর কালীপুজোর আগে প্রচুর পরিমাণ আতসবাজি এবং শব্দবাজি উদ্ধার করল মুর্শিদাবাদ জেলার রাণীনগর থানার পুলিশ। শুক্রবার মুর্শিদাবাদের রানীনগরের সেখপাড়া বাজারে আতাহার সেখ নামের এক ব্যাক্তির দোকানে অভিযান চালানোর সময় রাণীনগর থানার পুলিশ দোকানে ঢুকতেই চক্ষু চড়কগাছ। প্রায় ১০ হাজারের বেশী বিভিন্ন ধরনের ছোটো বড়ো আসতবাজি শব্দবাজি উদ্ধার হয় ঐ দোকান থেকে। পরে সেগুলি বাজেয়াপ্ত করে পুলিশ। যদিও ঐ দোকানের মালিক আতাহার শেখ বেপাত্তা বলে জানাযায়। পুলিশের অনুমান, এই দোকান থেকেই পাইকারি ভাবে বিক্রি হতো বাজিগুলি।
তার আগেই পুলিশের জালে। জানা যায়, আতসবাজির শব্দবাজি সম্পূর্ণ ভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে সরকারীভাবে। ব্যাবসায়ীদের সতর্কও করেছিলেন প্রশাসনিক কর্তারা। তার পিছনে আড়ালে চলছিল অবৈধভাবে এই ব্যাবসা। ঠিক তার আগেই দোকানে দোকানে হানা পুলিশের। সেই মতো বৃহষ্পতিবার রাতে হানা দেই রানীনগর থানার পুলিশ। সেখপাড়া বাজার এলাকায় এক দোকানে হানা দিয়ে ১০ হাজারের বেশী আসতবাজি শব্দবাজি উদ্ধার করে। এইরকম অভিযান এখন লাগাতার চলবে বলে পুলিশ সূত্রে জানা যায়।