বনদপ্তর ও জেলা প্রশাসনের যৌথ অভিযানে উদ্ধার কয়েক লক্ষ টাকার শাল সেগুন

বনদপ্তর ও জেলা প্রশাসনের যৌথ অভিযানে উদ্ধার কয়েক লক্ষ টাকার শাল সেগুন

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

বনদপ্তর ও জেলা প্রশাসনের যৌথ অভিযানে উদ্ধার কয়েক লক্ষ টাকার শাল সেগুন। বনদপ্তরের হাত ফসকে জঙ্গল দস্যুদের একটি দল পালিয়ে গেলেও কালচিনি ব্লকের গাঙ্গুটিয়া ও মেচপাড়া চা-বাগান থেকে প্রচুর অবৈধ চোরাই কাঠ উদ্ধার করেছে বক্সা বাঘ বনের কর্তারা। শুক্রবার ভোর থেকে পুলিস ও বনদপ্তরের যৌথ অভিযান শুরু হয়। এদিন দুপুর পর্যন্ত এই অভিযান চলে। উদ্ধার হওয়া চোরাই কাঠগুলি সবই ছিল শাল ও সেগুন কাঠ।

 

উদ্ধার হওয়া কাঠের মূল্য আনিমানিক কয়েক লক্ষ টাকা। অভিযানের সময় কোন কাঠ মাফিয়া গ্রেপ্তার না হলেও ওই দুই এলাকা থেকে কাঠ পাচারে ব্যবহৃত চারটি ট্রাক্টর ও দু’টি টেম্পো বাজেয়াপ্ত করেছে বনদপ্তর। এদিন ভোর থেকে এই অভিযানে অংশ নেয় বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের হ্যামিল্টনগঞ্জ রেঞ্জ, পানা রেঞ্জ, পানা মোবাইল রেঞ্জ ও কালচিনি থানার পুলিস। প্রথমে মেচপাড়া চা বাগান থেকে উদ্ধার হয় চোরাই কাঠ।

আরও পড়ুন – কালী পূজার প্রতিমা বানাতে জোর ব্যস্ততা কুমোরটুলিতে

পরে গাঙ্গুটিয়া চা বাগান থেকেও প্রচুর চোরাই কাঠ উদ্ধার হয়। যৌথ অভিযানের সময় দুই এলাকাতেই বনদপ্তর কয়েকটি অবৈধ করাতকলও ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়। প্রাথমিক তদন্তে বনদপ্তরের ধারনা, উদ্ধার হওয়া কাঠ বক্সা জঙ্গলের। বক্সা জঙ্গলের গাছ কেটেই দুষ্কৃতীরা গাছের লগ মেচপাড়া ও গাঙ্গুটিয়া চা বাগানে মজুত করেছিল।

 

জেলার পুলিস সুপার ওয়াই রঘুবংশ বলেন, গোপন সূত্রের খবরের ভিত্তিতেই কালচিনির ওই দুই এলাকায় বনদপ্তরের সঙ্গে চোরাই কাঠ উদ্ধারে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে প্রচুর চোরাই কাঠ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। বনদপ্তরের হ্যামিল্টনগঞ্জ রেঞ্জের রেঞ্জার অঙ্কন নন্দী বলেন, অভিযানে প্রচুর চোরা‌ই কাঠ উদ্ধার করা গেলেও কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। তবে দুষ্কৃতীদের খোঁজে তল্লাশী শুরু করা হয়েছে। তার সঙ্গে অভিযানও চলবে। বনদপ্তর ও জেলা

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top