জাল নোট সহ গ্রেপ্তার তিন। গোপন সুত্রে খবর পেয়ে বর্ধমান থানা ও ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের যৌথ উদ্যোগে শনিবার বিকেলে বর্ধমান স্টেশন থেকে জাল নোট সহ তিনজনকে গ্ৰেফতার করা হয়। ধৃতদের রবিবার ১০ দিনের পুলিশ হেফাজত চেয়ে বর্ধমান জেলা আদালতে পাঠায় পুলিশ। পুলিশ সুত্রে জানা গেছে, ধৃতদের বাড়ি উত্তর চব্বিশ পরগনার ভাটপাড়া এলাকায়। ধৃতদের নাম মহঃ রাজু ওরফে রাজুয়া ওরফে বসিরুদ্দিন, মহঃ আমিন হোসেন ওরফে আমান ও মহঃ মইনুদ্দিন ওরফে গোবরা। ধৃতদের কাছ থেকে ২৪ টি ২০০০ টাকার জাল নোট অর্থাৎ মোট ৪৮ হাজার টাকার জাল নোট উদ্ধার হয়।
পুলিশ সুত্রে আরও জানা যায়, ধৃত ওই তিনজন শনিবার বিকেলে ট্রেন ধরার জন্য বর্ধমান স্টেশনে দাঁড়িয়ে ছিল। তারপরেই তাদের ওখান থেকে গ্ৰেফতার করে বর্ধমান থানার পুলিশ। ওই জাল নোটগুলি কোথায় ছাপা হয়েছিল, কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিলো এবং এই জাল নোটের সঙ্গে কারা কারা যুক্ত রয়েছে সমস্ত ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বর্ধমান থানার পুলিশ। এর পিছনে বড়সড় কোন চক্রের হাত রয়েছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে পুলিশের পক্ষ থেকে।
আরও পড়ুন – রায়দিঘীতে পুকুর থেকে উদ্ধার কুমির
উল্লেখ্য, গোপন সুত্রে খবর পেয়ে বর্ধমান থানা ও ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের যৌথ উদ্যোগে শনিবার বিকেলে বর্ধমান স্টেশন থেকে জাল নোট সহ তিনজনকে গ্ৰেফতার করা হয়। ধৃতদের রবিবার ১০ দিনের পুলিশ হেফাজত চেয়ে বর্ধমান জেলা আদালতে পাঠায় পুলিশ। পুলিশ সুত্রে জানা গেছে, ধৃতদের বাড়ি উত্তর চব্বিশ পরগনার ভাটপাড়া এলাকায়। ধৃতদের নাম মহঃ রাজু ওরফে রাজুয়া ওরফে বসিরুদ্দিন, মহঃ আমিন হোসেন ওরফে আমান ও মহঃ মইনুদ্দিন ওরফে গোবরা। ধৃতদের কাছ থেকে ২৪ টি ২০০০ টাকার জাল নোট অর্থাৎ মোট ৪৮ হাজার টাকার জাল নোট উদ্ধার হয়।
পুলিশ সুত্রে আরও জানা যায়, ধৃত ওই তিনজন শনিবার বিকেলে ট্রেন ধরার জন্য বর্ধমান স্টেশনে দাঁড়িয়ে ছিল। তারপরেই তাদের ওখান থেকে গ্ৰেফতার করে বর্ধমান থানার পুলিশ। ওই জাল নোটগুলি কোথায় ছাপা হয়েছিল, কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিলো এবং এই জাল নোটের সঙ্গে কারা কারা যুক্ত রয়েছে সমস্ত ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বর্ধমান থানার পুলিশ। এর পিছনে বড়সড় কোন চক্রের হাত রয়েছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে পুলিশের পক্ষ থেকে।