২০০ বছরের উত্তরপাড়ার মুক্তকেশী কালি পুজো। হুগলী জেলার উত্তরপাড়ার জনপ্রিয় কালি পুজো গুলির মধ্যে অন্যতম মুক্তকেশী কালিমাতা মন্দিরের পুজো। স্থানীয় মানুষদের মুখে মুখে এই মুক্তকেশী কালিমাতার পুজোর কথা শোনা যায়। ২০০বছর ধরে বহু ইতিহাসের সাক্ষী মুক্তকেশী কালিমাতার পুজো। মুক্তকেশী মাতা মন্দিরের সেবায়েত সুব্রত মজুমদারের কাছ থেকে জানা যায় এই পুজোর নানা অজানা ইতিহাস।
আজও এলহানে মায়ের পূজো হয় বিগত ২০০ বছর ধরে চলে আশা নিয়ম নিষ্ঠার সাথে। উল্লেখ্য বছর ভর পূজোর পর কালি পূজোর দিন সকালে পুরনো ঘটকে গঙ্গায় বিসর্জন দিয়ে আবার নতুন করে ঘট ভরে মায়ের পুজোর সূচনা হয়। পুজোর দিন মাকে দেখতে শুধু উত্তরপাড়া নয় হুগলী ও আসেপাশের জেলা থেকেও ভক্তরা জমায়েত হন। তাদের বিশ্বাস মুক্তকেশী কালিমাকে ভক্তি ভরে পুজো করলে মা কখনো ভক্তদের খালি হাতে ফেরাবেন না।
আরও পড়ুন – এক মহিলার অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় চাঞ্চল্য
পুজোর ভোগের কথা বলতে গিয়ে সুব্রত বাবু বলেন, কালি পুজোর দিন খিচুড়ি, কাতলা মাছ, পায়েস, মালপোয়া যোগে মাকে ভোগ নিবেদন করা হয়। পরবর্তীতে তা ভক্তদের মধ্যে বিলিয়ে দেওয়া হয়। আজও এই পুজোয় বলি প্রথার প্রচলন আছে। শুধুমাত্র কালিপুজোর দিন নয় বছরের অনান্য দিনগুলিতে পঞ্চ ব্যঞ্জনে ভোগ দেওয়া হয় মুক্তকেশী কালিমাতার কাছে। সব শেষে বলাই যায় মুক্তকেশী মায়ের মাহাত্ম্যকে অনুভব করতে দক্ষিনেশ্বর গঙ্গার ঠিক উল্টো পাড়ে মুক্তকেশী মাতার মন্দিরে আজও ভক্তদের ভীড় পড়ে উপচে।
উল্লেখ্য, হুগলী জেলার উত্তরপাড়ার জনপ্রিয় কালি পুজো গুলির মধ্যে অন্যতম মুক্তকেশী কালিমাতা মন্দিরের পুজো। স্থানীয় মানুষদের মুখে মুখে এই মুক্তকেশী কালিমাতার পুজোর কথা শোনা যায়। ২০০বছর ধরে বহু ইতিহাসের সাক্ষী মুক্তকেশী কালিমাতার পুজো। মুক্তকেশী মাতা মন্দিরের সেবায়েত সুব্রত মজুমদারের কাছ থেকে জানা যায় এই পুজোর নানা অজানা ইতিহাস। আজও এলহানে মায়ের পূজো হয় বিগত ২০০ বছর ধরে চলে আশা নিয়ম নিষ্ঠার সাথে। উল্লেখ্য বছর ভর পূজোর পর কালি পূজোর দিন সকালে পুরনো ঘটকে গঙ্গায় বিসর্জন দিয়ে আবার নতুন করে ঘট ভরে মায়ের পুজোর সূচনা হয়।