ক্রিকেট ম্যাচ দেখতে গিয়ে চালক বিমান দেরি করে ছাড়লেন। রবিবার ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের শেষ দুই ওভার তখনও শেষ হয়নি। চালক যাত্রী হকলের চোখ ফোনের স্ক্রিনে। হাইভোল্টেজ ম্যাচে দুই চিরশত্রুর ক্রিকেটীয় লড়াইয়ে উত্তেজনার রেশ ছড়িয়েছিল জল-স্থল-আকাশেও। ম্যাচের রুদ্ধশ্বাস ক্লাইম্যাক্সের জেরে বিমান ওড়ানো পর্যন্ত বন্ধ রাখে পাইলট। ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ শেষ হওয়ার পরই রানওয়েতে দৌড় শুরু করে বিমান।
এই আপডেট সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন স্বয়ং অভিনেতা আয়ুষ্মান খুরানা। রবিবার ছিল প্রতিশোধের দিন। দুবাইয়ের বদলা মেলবোর্নে নিতে টিটোয়েন্টি বিশ্বকাপ। শুরু হয়েছিল রোহিত-বাবরদের ডুয়েল। শেষ দুই ওভারে প্রায় শ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার জোগাড় হয়েছিল গোটা ভারতের। মাঠে ব্যাট হাতে তখন একা কুম্ভ কোহলি। হার্দিকের সঙ্গে লম্বা পার্টনারশিপ শেষে এবার দীনেশ কার্তিক সঙ্গী।
শেষ ওভারে তখন বাকি ১৬ রান। ৬ বলে ১৬-এর দৌড়ের সঙ্গে তুঙ্গে ভারতের স্নায়ুচাপ। ম্যাচের এমন রোমাঞ্চকর মুহূর্তে নির্দিষ্ট সময়ে বিমান না উড়িয়ে ম্যাচে মজে গেলেন মুম্বই থেকে চণ্ডীগড়গামী বিমানের পাইলট থেকে যাত্রী। ম্যাচের শেষ মুহূর্ত এমন উত্তেজনাপূর্ণ মোড়ে দেখা থামাতে চাইছিলেন না কেউই। কিন্তু সকলকে আশ্বস্ত করে নির্দিষ্ট সময় উড়ল না বিমান। বরং বিরাট ইনিংসে পাক বধ সম্পন্ন হতেই নির্ধারিত সময়ের ৫ মিনিট পর চণ্ডীগড়ের উদ্দেশে রওয়ানা দিল বিমান।
ওই বিমানেই ছিলেন অভিনেতা আয়ুস্মান খোরানা। ছবির প্রচারে সেরে মুম্বই থেকে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। কিন্তু চোখ আটকে মোবাইলের স্ক্রিনে। মন তখন মেলবোর্নে। অভিনেতা লিখেছেন, আশেপাশে সবাই তখন মোবাইলে লাইভ স্ট্রিমিং দেখতে ব্যস্ত। বিমান ছাড়ার সময়ে তখনও বাকি ছিল দু ওভার। শেষ বলে ফয়সালা চাক্ষুষ তখন উদগ্রীব যাত্রীরা। কিন্তু ওড়েনি বিমান। সেদিকে নজর নেই কারও। তখন সব মনোযোগ ওই বাইশ গজে। ম্যাচ শেষ হতেই হাততালিতে ফেটে পড়ে গোটা প্লেন। তারপরে শুরু রানওয়ের দৌড়। আয়ুষ্মান পোস্টে লিখেছেন, ”মনে হয় পাইলটও একজন ক্রিকেটপ্রেমী।
এই শেষ মুহূর্তের জয় চাক্ষুষ করতে ইচ্ছে করেই তিনি দেরিতে বিমান ওড়ালেন। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে বিরাট ইনিংসে মুগ্ধ সকলে। ১৯তম ওভারে টান টান স্নায়ুর চাপ অবলীলায় সামলে দুরন্ত বাইশ গজে মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান । হাইভোল্টেজ ম্যাচে দুই চিরশত্রুর ক্রিকেটীয় লড়াইয়ে উত্তেজনার রেশ ছড়িয়েছিল জল-স্থল-আকাশেও। ম্যাচের রুদ্ধশ্বাস ক্লাইম্যাক্সের জেরে বিমান ওড়ানো পর্যন্ত বন্ধ রাখে পাইলট বলে দাবি। ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ শেষ হওয়ার পরই রানওয়েতে দৌড় শুরু করে বিমান। এই আপডেট সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন স্বয়ং আয়ুষ্মান খুরানা।
রবিবার ছিল প্রতিশোধের দিন। দুবাইয়ের বদলা মেলবোর্নে নিতে টিটোয়েন্টি বিশ্বকাপ। শুরু হয়েছিল রোহিত-বাবরদের ডুয়েল। শেষ দুই ওভারে প্রায় শ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার জোগাড় হয়েছিল গোটা ভারতের। মাঠে ব্যাট হাতে তখন একা কুম্ভ কোহলি। হার্দিকের সঙ্গে লম্বা পার্টনারশিপ শেষে এবার দীনেশ কার্তিক সঙ্গী। শেষ ওভারে তখন বাকি ১৬ রান। ৬ বলে ১৬-এর দৌড়ের সঙ্গে তুঙ্গে ভারতের স্নায়ুচাপ। ম্যাচের এমন রোমাঞ্চকর মুহূর্তে নির্দিষ্ট সময়ে বিমান না উড়িয়ে ম্যাচে মজে গেলেন মুম্বই থেকে চণ্ডীগড়গামী বিমানের পাইলট থেকে যাত্রী।
ম্যাচের শেষ মুহূর্ত এমন উত্তেজনাপূর্ণ মোড়ে দেখা থামাতে চাইছিলেন কেউই। কিন্তু সকলকে আশ্বস্ত করে নির্দিষ্ট সময় উড়ল না বিমান। বরং বিরাট ইনিংসে পাক বধ সম্পন্ন হতেই নির্ধারিত সময়ের ৫ মিনিট পর চণ্ডীগড়ের উদ্দেশে রও ওই বিমানেই ছিলেন অভিনেতা আয়ুস্মান খোরানা। ছবির প্রচারে সেরে মুম্বই থেকে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। কিন্তু চোখ আটকে মোবাইলের স্ক্রিনে। মন তখন মেলবোর্নে। অভিনেতা লিখেছেন, আশেপাশে সবাই তখন মোবাইলে লাইভ স্ট্রিমিং দেখতে ব্যস্ত। বিমান ছাড়ার সময়ে তখনও বাকি ছিল দু ওভার। শেষ বলে ফয়সালা চাক্ষুষ তখন উদগ্রীব যাত্রীরা। কিন্তু ওড়েনি বিমান। সেদিকে নজর নেই কারণ।
আরও পড়ুন – টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দুর্দান্ত জয় ভারতের, আনন্দে মাতোয়ারা শহরবাসী
তখন সব মনোযোগ ওই বাইশ গজে। ম্যাচ শেষ হতেই হাততালিতে ফেটে পড়ে গোটা প্লেন। তারপরে শুরু রানওয়ের দৌড়। আয়ুষ্মান পোস্টে লিখেছেন, ”মনে হয় পাইলটও একজন ক্রিকেট প্রেমী। এই শেষ মুহূর্তের জয় চাক্ষুষ করতে ইচ্ছে করেই তিনি দেরিতে বিমান ওড়ালেন।”রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে বিরাট ইনিংসে মুগ্ধ সকলে। ১৯তম ওভারে টান টান স্নায়ুর চাপ অবলীলায় সামলে দুরন্ত এক ইনিংস দিওয়ালি উপহার কোহলির। পাক বধে কোহলি (Virat Kohli) স্টাইলে ঘোর লেগেছে ১৩৩ কোটি ভারতবাসীর। ৩১ রানে ৪ উইকেট।
পাকিস্তানের মতো কট্টর প্রতিদ্বন্দ্বীর বিরুদ্ধে দুরন্ত জয় পেল ভারত। হাড্ডাহাড্ডি ম্যাচ ঘিরে উত্তেজনার পারদ তুঙ্গে উঠেছিল। শেষ বল পর্যন্ত চলে টানটান উত্তেজনা। দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তন করেন বিরাট কোহলি। দেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন বিরাট কোহলি ও হার্দিক পান্ডিয়া। জুটি বেঁধে দলকে টেনে নিয়ে গিয়েছিলেন। দুর্দান্ত ব্যাটিং করে দলকে কাঙ্খিত জয় এনে দেন তিনি।
ইনিংস দিওয়ালি উপহার কোহলির। পাক বধে কোহলি স্টাইলে ঘোর লেগেছে ১৩৩ কোটি ভারতবাসীর।
৩১ রানে ৪ উইকেট। পাকিস্তানের মতো কট্টর প্রতিদ্বন্দ্বীর বিরুদ্ধে দুরন্ত জয় পেল ভারত। হাড্ডাহাড্ডি ম্যাচ ঘিরে উত্তেজনার পারদ তুঙ্গে উঠেছিল। শেষ বল পর্যন্ত চলে টানটান উত্তেজনা। দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তন করেন বিরাট কোহলি। দেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন বিরাট কোহলি ও হার্দিক পান্ডিয়া। জুটি বেঁধে দলকে টেনে নিয়ে গিয়েছিলেন। দুর্দান্ত ব্যাটিং করে দলকে বিরাট জয় এনে দেন বিরাট। শুধু ভারত নয় একশ পচিশ কোটি বিশ্বের ক্রিকেটপ্রেমীরা এই খেলায় বোঁদ হয়ে ছিলেন।