ছট পূজোর বাজারে আগুন, নাজেহাল সাধারণ মানুষ। ছট পুজোর বাজারে হাত পুরছে সাধারণ মানুষের। আগামী কাল রবিবার বিকেল ও সোমবার সকালে ছট পুজো। তার আগে শনিবার জলপাইগুড়িতে ষ্টেশন বাজার ও দিনবাজারে বাজার করছেন ছট ব্রতীরা। বাজার করতে এসে নাভিশ্বাস উঠছে ক্রেতাদের। বাজারে তবুও খামতি নেই ক্রেতাদের।
বাজারে আসা ক্রেতা ঝুমা পাল ও মিতা সেন বলেন, ছট পুজোর উপকরণের দাম কম বেশি আছে। কিছু ফল মুলের দাম কম থাকলে অন্যন্য সামগ্রীর দাম অনেকটাই বেশী, পুজো করতে হয় তাই বাধ্য হয়ে বেশি মূল্য দিয়ে বাজার করছি। প্রতিবারেই ছট পুজো করি এবারো করছি কিন্তু গতবারের তুলনায় এবারও কেজি প্রতি একটু কম বেশী আছে।
এদিন বাজার দর গোটা নারিকেল ১টা ৭০/৮০ টাকা, ফল প্রতি কেজি আপেল ৮০ টাকা, শষা ১০০ টাকা, মিষ্টি আলু ৮০ টাকা, আখ গোটা ১ টা ৪০টাকা, আদা, হলুদ গাছ প্রতি পিস ৩টাকা, মুলা গাছ সহ ১কেজি ১০০ টাকা, কলা ১কাদি ৪০০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা, বিহারি কুলো ১১০টাকা, সাধারণ কুলো ৭০টাকা, বড় ঝুড়ি ২৫০ থেকে ৪০০ টাকা, চালন ১২০ থেকে ১৫০টাকা। স্বভাবতই ছট পূজোর প্রাক্কালে চলতি বাজারে অগ্নিমূল্যে বিপর্যস্ত সাধারন মানুষ।
আরও পড়ুন – ছট পুজোর প্রাক মুহুর্তে শিলিগুড়িতে হদিস পাওয়া গেল সূর্যদেবের মন্দিরের
উল্লেখ্য, ছট পুজোর বাজারে হাত পুরছে সাধারণ মানুষের। আগামী কাল রবিবার বিকেল ও সোমবার সকালে ছট পুজো। তার আগে শনিবার জলপাইগুড়িতে ষ্টেশন বাজার ও দিনবাজারে বাজার করছেন ছট ব্রতীরা। বাজার করতে এসে নাভিশ্বাস উঠছে ক্রেতাদের। বাজারে তবুও খামতি নেই ক্রেতাদের। বাজারে আসা ক্রেতা ঝুমা পাল ও মিতা সেন বলেন, ছট পুজোর উপকরণের দাম কম বেশি আছে। কিছু ফল মুলের দাম কম থাকলে অন্যন্য সামগ্রীর দাম অনেকটাই বেশী, পুজো করতে হয় তাই বাধ্য হয়ে বেশি মূল্য দিয়ে বাজার করছি।
প্রতিবারেই ছট পুজো করি এবারো করছি কিন্তু গতবারের তুলনায় এবারও কেজি প্রতি একটু কম বেশী আছে। এদিন বাজার দর গোটা নারিকেল ১টা ৭০/৮০ টাকা, ফল প্রতি কেজি আপেল ৮০ টাকা, শষা ১০০ টাকা, মিষ্টি আলু ৮০ টাকা, আখ গোটা ১ টা ৪০টাকা, আদা, হলুদ গাছ প্রতি পিস ৩টাকা, মুলা গাছ সহ ১কেজি ১০০ টাকা, কলা ১কাদি ৪০০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা, বিহারি কুলো ১১০টাকা, সাধারণ কুলো ৭০টাকা, বড় ঝুড়ি ২৫০ থেকে ৪০০ টাকা, চালন ১২০ থেকে ১৫০টাকা। স্বভাবতই ছট পূজোর প্রাক্কালে চলতি বাজারে অগ্নিমূল্যে বিপর্যস্ত সাধারন মানুষ।