স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে খুন করার পর থানায় আত্মসমর্পণ স্বামীর। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক অশান্তির জের। স্ত্রীর গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে খুন করার পর থানায় এসে স্বশরীরে আত্মসমর্পণ করল স্বংয় স্বামী। বৃহস্পতিবার সকালে চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে,খড়দহ থানার পানিহাটি পুরসভার ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের সুভাষনগর এলাকায়। মৃতার নাম লক্ষী গায়েন (৪৩)। অভিযুক্ত স্বামী রাজকুমার জানাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে,অভিযুক্ত স্বামী রাজকুমারের সঙ্গে স্ত্রী লক্ষী গায়েনের প্রায়শই ঝগড়া-অশান্তি লেগে থাকত।
এমনকি সে স্ত্রীকে মারধোরও করত বলে অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার স্বামী-স্ত্রী অশান্তি চরমে পৌঁছায়। আর সেই রাগেই রাজকুমার স্ত্রী লক্ষীর গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে খুন করে। এরপর সে সটান খড়দহ থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করে। খড়দহ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কামারহাটির সাগর দত্ত হাসপাতালে পাঠিয়েছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন,৫-৬ মাস হল ওই এলাকার একটি বাড়িতে ভাড়া থাকত রাজকুমার ও লক্ষী। তাদের একটি পুত্র সন্তান ও কন্যাও বর্তমান। অভিযুক্ত রাজকুমার একসময় গাড়ি চালাতেন। বর্তমানে তিনি রঙের কাজ করতেন। যদিও স্বামী-স্ত্রীর অশান্তির কারণ এখনও স্পষ্ট নয়। খড়দহ থানার পুলিশ ধৃতকে জিঞ্জাসাবাদ চালিয়ে খুনের প্রকৃত কারন জানার চেষ্টা চালাচ্ছে।
আরও পড়ুন – আকাশ পরিষ্কার, নিউ জলপাইগুড়ি রেল স্টেশন থেকে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘাকে
উল্লেখ্য, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক অশান্তির জের। স্ত্রীর গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে খুন করার পর থানায় এসে স্বশরীরে আত্মসমর্পণ করল স্বংয় স্বামী। বৃহস্পতিবার সকালে চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে,খড়দহ থানার পানিহাটি পুরসভার ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের সুভাষনগর এলাকায়। মৃতার নাম লক্ষী গায়েন (৪৩)। অভিযুক্ত স্বামী রাজকুমার জানাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে,অভিযুক্ত স্বামী রাজকুমারের সঙ্গে স্ত্রী লক্ষী গায়েনের প্রায়শই ঝগড়া-অশান্তি লেগে থাকত। এমনকি সে স্ত্রীকে মারধোরও করত বলে অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার স্বামী-স্ত্রী অশান্তি চরমে পৌঁছায়।
আর সেই রাগেই রাজকুমার স্ত্রী লক্ষীর গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে খুন করে। এরপর সে সটান খড়দহ থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করে। খড়দহ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কামারহাটির সাগর দত্ত হাসপাতালে পাঠিয়েছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন,৫-৬ মাস হল ওই এলাকার একটি বাড়িতে ভাড়া থাকত রাজকুমার ও লক্ষী। তাদের একটি পুত্র সন্তান ও কন্যাও বর্তমান। অভিযুক্ত রাজকুমার একসময় গাড়ি চালাতেন। বর্তমানে তিনি রঙের কাজ করতেন। যদিও স্বামী-স্ত্রীর অশান্তির কারণ এখনও স্পষ্ট নয়। খড়দহ থানার পুলিশ ধৃতকে জিঞ্জাসাবাদ চালিয়ে খুনের প্রকৃত কারন জানার চেষ্টা চালাচ্ছে।