রসিকবিলে বেড়াতে এসে, রাজ্য সরকারের উদাসীনতাকে দায়ী করলেন দক্ষিণের বিধায়ক। ছুটির দিনে মেয়ে-জামাই ও নাতনিদের নিয়ে রসিকবিলে বেড়াতে এসে রসিকবিলের উন্নয়ন নিয়ে রাজ্য সরকারের উদাসীনতাকেই দায়ী করলেন কোচবিহার দক্ষিণের বিধায়ক নিখিল রঞ্জন দে।
শনিবার দুপুরে সপরিবারে বক্সিরহাট থানার অন্তর্গত রসিকবিল মিনি জু পর্যটন কেন্দ্রে বেড়াতে আসেন কোচবিহার দক্ষিণের বিধায়ক নিখিল রঞ্জন দে। বিধায়ক আসবেন শুনে দলীয় কর্মীদের উচ্ছাস ছিল চোখে পড়ার মতো। পরে নিখিল রঞ্জন দে জানান, বিধায়ক হওয়ার দরুন সপ্তাহের সাত দিনে তাদের নানান কর্মসূচি নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। তাই এদিন, একটু সময় বের করে মেয়ে-জামাই ও দুই নাতনিকে সাথে নিয়ে বেড়াতে আসেন রসিকবিলে।
বর্তমান রসিকবিলের বেহাল অবস্থা, পঞ্চায়েত সমিতি ও বনদপ্তরের উদাসীনতার জেরেই রসিকবিল পর্যটন মানচিত্রে স্থান পায়নি। শীতের মরশুমে কোচবিহার জেলায় পরিযায়ী পাখির একটা বড় অংশ রসিকবিলে আসে। শীত পড়তে শুরু করলেও বিলের কচুরিপানা সংস্করণ না করায়, দেখা নেই একটিও পরিযায়ী পাখির। আগামী দিনে বিজেপি ক্ষমতায় এলে রসিকবিলকে পর্যটকদের মূল আকর্ষণ স্থল গড়ে তোলার আশ্বাস দেন বিধায়ক
আরও পড়ুন- পশ্চিম বঙ্গ তৃণমূল প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির আয়োজনে উস্থীতে স্কুলে বিজয়া সম্মিলনী
উল্লেখ্য, ছুটির দিনে মেয়ে-জামাই ও নাতনিদের নিয়ে রসিকবিলে বেড়াতে এসে রসিকবিলের উন্নয়ন নিয়ে রাজ্য সরকারের উদাসীনতাকেই দায়ী করলেন কোচবিহার দক্ষিণের বিধায়ক নিখিল রঞ্জন দে।
শনিবার দুপুরে সপরিবারে বক্সিরহাট থানার অন্তর্গত রসিকবিল মিনি জু পর্যটন কেন্দ্রে বেড়াতে আসেন কোচবিহার দক্ষিণের বিধায়ক নিখিল রঞ্জন দে। বিধায়ক আসবেন শুনে দলীয় কর্মীদের উচ্ছাস ছিল চোখে পড়ার মতো। পরে নিখিল রঞ্জন দে জানান, বিধায়ক হওয়ার দরুন সপ্তাহের সাত দিনে তাদের নানান কর্মসূচি নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়।
তাই এদিন, একটু সময় বের করে মেয়ে-জামাই ও দুই নাতনিকে সাথে নিয়ে বেড়াতে আসেন রসিকবিলে। বর্তমান রসিকবিলের বেহাল অবস্থা, পঞ্চায়েত সমিতি ও বনদপ্তরের উদাসীনতার জেরেই রসিকবিল পর্যটন মানচিত্রে স্থান পায়নি। শীতের মরশুমে কোচবিহার জেলায় পরিযায়ী পাখির একটা বড় অংশ রসিকবিলে আসে। শীত পড়তে শুরু করলেও বিলের কচুরিপানা সংস্করণ না করায়, দেখা নেই একটিও পরিযায়ী পাখির। আগামী দিনে বিজেপি ক্ষমতায় এলে রসিকবিলকে পর্যটকদের মূল আকর্ষণ স্থল গড়ে তোলার আশ্বাস দেন বিধায়ক।