অসহায় এক ব্যক্তিকে উদ্ধার করে তার পরিবারের হাতে তুলে দিল সাঁকরাইল থানার পুলিশ

অসহায় এক ব্যক্তিকে উদ্ধার করে তার পরিবারের হাতে তুলে দিল সাঁকরাইল থানার পুলিশ

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

অসহায় এক ব্যক্তিকে উদ্ধার করে তার পরিবারের হাতে তুলে দিল সাঁকরাইল থানার পুলিশ। চিত্তরঞ্জন খিলারি নামে 68 বছর বয়সী এক ব্যক্তিকে উদ্ধার করে সোমবার তার পরিবারের হাতে তুলে দিল সাঁকরাইল থানার পুলিশ। তার বাড়ি ঝাড়গ্রাম জেলার সাঁকরাইল থানার দিগারবাঁধ গ্রামে। তিনি ঝাড়গ্রামের ফুলবনি গ্রামে তার আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়েছিলেন।

 

রবিবার সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরার সময় রাস্তা ভুল করে সাঁকরাইলের মুড়াকাটিতে পৌঁছান এবং বাড়ির পথ ঠিক করতে না পেরে সেখানে রাস্তার পাশে একটি কদম গাছের নীচে রাত কাটান। সোমবার পুলিশ খবর পায় অজ্ঞাত এক ব্যক্তি কদম গাছের নিচে বসে আছেন। খবর পেয়ে সাঁকরাইল থানার পুলিশ মুড়াকাটি খালঘাটে পৌঁছে তাকে উদ্ধার করেন। প্রথমে তিনি তার পরিচয় বিস্তারিত বলতে পারেননি। সে ক্ষুধার্ত ছিল। খাবার ও জল দেওয়ার পর তিনি তার নাম ঠিকানা বলেন করেন।

 

এরপর সাঁকরাইল থানার ওসির নির্দেশে পুলিশ তাকে নিয়ে তার বাড়িতে পৌঁছায়। তাকে পুলিশ টিমের সাথে দেখে গ্রামবাসী ও পরিবারের সদস্যরা প্রথমে অবাক হয়ে যায় এবং যখন তারা তার কাছ থেকে বুঝতে পারে যে সাঁকরাইল থানার পুলিশ তাকে উদ্ধার করেছে এবং তাকে তার বাড়িতে পৌঁছে দিতে এসেছেন তখন গ্রামের সবাই এবং তার পরিবারের সদস্যরা পুলিশ এর কাজে খুব খুশি হন। তারা সাঁকরাইল থানার পুলিশকে ধন্যবাদ জানান।

আরও পড়ুন –   ১৩ দফা দাবিতে রাজ্যের শিক্ষা মন্ত্রীকে স্মারক লিপি দিতে চলেছেন মিড ডে মিলের রধুনিরা

উল্লেখ্য, চিত্তরঞ্জন খিলারি নামে 68 বছর বয়সী এক ব্যক্তিকে উদ্ধার করে সোমবার তার পরিবারের হাতে তুলে দিল সাঁকরাইল থানার পুলিশ। তার বাড়ি ঝাড়গ্রাম জেলার সাঁকরাইল থানার দিগারবাঁধ গ্রামে। তিনি ঝাড়গ্রামের ফুলবনি গ্রামে তার আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়েছিলেন। রবিবার সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরার সময় রাস্তা ভুল করে সাঁকরাইলের মুড়াকাটিতে পৌঁছান এবং বাড়ির পথ ঠিক করতে না পেরে সেখানে রাস্তার পাশে একটি কদম গাছের নীচে রাত কাটান।

 

সোমবার পুলিশ খবর পায় অজ্ঞাত এক ব্যক্তি কদম গাছের নিচে বসে আছেন। খবর পেয়ে সাঁকরাইল থানার পুলিশ মুড়াকাটি খালঘাটে পৌঁছে তাকে উদ্ধার করেন। প্রথমে তিনি তার পরিচয় বিস্তারিত বলতে পারেননি। সে ক্ষুধার্ত ছিল। খাবার ও জল দেওয়ার পর তিনি তার নাম ঠিকানা বলেন করেন। এরপর সাঁকরাইল থানার ওসির নির্দেশে পুলিশ তাকে নিয়ে তার বাড়িতে পৌঁছায়।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top