সরকারি ভবন ভেঙ্গে জমি দখলের চেষ্টা। পরিত্যক্ত সরকারি ভবন ভেঙ্গে জমি দখলের চেষ্টার অভিযোগকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পরে মানিকচকের খোয়েরতোলা এলাকায়। কোনওরকম সরকারি অনুমোদন ছাড়াই জেসিবি দিয়ে চালানো হয় পরিত্যক্ত সরকারি ভবন ভাঙ্গার কাজ।মানিকচকের নাজিরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের খোয়েরতলা দুলেপাড়ায় রাজ্য সড়কের পাশে প্রায় কয়েক দশক আগে ক্ষুদ্র সেচ দপ্তরের উদ্যোগে একটি অফিসঘর ও একটি বড় হল ঘর তৈরি করা হয়েছিল।
দীর্ঘদিন ধরে এই সরকারি ভবনটি পরিত্যক্ত অবস্থায় পরেছিল।সরকারি ভবনটি প্রায় ভগ্নপ্রায় অবস্থা। অভিযোগ, সোমবার হঠাৎ করে জেসিবি দিয়ে সরকারি ভবনটি ভেঙ্গে ফেলতে শুরু করে। বেশির ভাগ অংশ ভেঙ্গেও ফেলেছে। স্থানীয় মানুষজন সরকারি ভবনটি ভাঙ্গার প্রতিবাদ করেন। খয়েরতলা এলাকার বাসিন্দা, উদয় কর্মকার ভগ্নপ্রায় পরিত্যক্ত ভবনটিকে সরকারি ভবন মানতে নারাজ।
তার দাবি, সরকারি ভবন নাকি তাদের পৈতৃক সম্পওি।ভবনটি তাঁর দাদু নির্মান করেছিলেন এবং ক্ষুদ্র সেচ দপ্তরকে ভাড়া দিয়েছিলেন। তাই তারা ভগ্নপ্রায় ভবনটিকে ভেঙ্গে নিজেদের জমি ভাগ করে নিবেন। এবিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা দুলাল দুলে বলেন, আমরা ছোট থেকে শুনেছি ভবনটি ছোট ঘরে পাম্প বসানো ছিল। এখান থেকে জল সেচের জন্য জল সরবরাহ করা হত এবং বড় হল ঘরে কৃষকেরা নিজেদের ফসল, সবজি মজুত রাখতেন। এটা করাও পৈতৃক সম্পওি হতে পারে না। এটা সরকারি জমি। জোরপূর্বক এই জমি দখলের চেষ্টা চলছে। খবর পেয়ে ছুটে আসেন মানিকচক থানার পুলিশ।
আরও পড়ুন – অভিষেকের জন্মদিনে বাড়ির সামনে উপচে পড়া ভীড়, হাসি মুখে মেটালেন অনুগামীদের আবদার
উল্লেখ্য, সরকারি ভবন ভেঙ্গে জমি দখলের চেষ্টা। পরিত্যক্ত সরকারি ভবন ভেঙ্গে জমি দখলের চেষ্টার অভিযোগকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পরে মানিকচকের খোয়েরতোলা এলাকায়। কোনওরকম সরকারি অনুমোদন ছাড়াই জেসিবি দিয়ে চালানো হয় পরিত্যক্ত সরকারি ভবন ভাঙ্গার কাজ।মানিকচকের নাজিরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের খোয়েরতলা দুলেপাড়ায় রাজ্য সড়কের পাশে প্রায় কয়েক দশক আগে ক্ষুদ্র সেচ দপ্তরের উদ্যোগে একটি অফিসঘর ও একটি বড় হল ঘর তৈরি করা হয়েছিল। চেষ্টা