সংসদের আশ্বাস সত্বেও মিলছে না বিএসএনএলের কর্মীদের বকেয়া বেতন। সংসদের আশ্বাস সত্বেও এখনও মিলল না ভারত সঞ্চার নিগমের কর্মীদের বকেয়া বেতন।এমন ঘটনা ঘটেছে শিলিগুড়ি ভারত সঞ্চার নিগমেও৷কর্তপক্ষের খামখেয়ালিপনার দরুন তিদের দূর্ভোগ বাড়ছে৷আন্দোলনরত কর্র্মীদের অভিযোগ,
দীর্ঘ ১৬ মাস ধরে বিএসএনএলের এই অস্থায়ী কর্মীরা হাতে পাচ্ছেন না তাদের বকেয়া বেতন।
আর এই দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলনেও শামিল হয়েছেন কর্মীরা। বিষয়টি বিএসএনএল কর্তৃপক্ষের নজরে আনলেও কর্তৃপক্ষের নেই কোন হেলদোল বলে কর্মীদের অভিযোগ। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য,পুজোর আগে দার্জিলিংয়ের লোকসভার সংসদ এই বিষয়টি মিটিয়ে নিয়ে ফেলার আশ্বাসও দিয়েছিলেন তথাপি আজও মিলল না বহু অস্থায়ী কর্মীদের বকেয়া বেতনা বলে কর্মীদের অভিযোগ৷
‘
এদিন শিলিগুড়িতে আন্দোলনে শামিল বিএসএনএল কর্মীরা বকেয়া বেতনের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশে করেন। কর্মীরা জানান ১২ দিন ধরে তাদের এই কর্ম বিরতির কর্মসূচি চলছে ৷শুরু হয়েছে আগামী গত ১নভেম্বর থেকে৷ যতক্ষণ না পর্যন্ত কর্তৃপক্ষ তাদের ১৬ মাসের বকেয়া আবেদন মেটাবেন কর্মচারীরা আন্দোলন আরো তীব্রতর করবেন বলে জানান। এর ফলে জনসাধারণ সমস্যা হলে এবং পরিষেবা বিঘ্নিত হলে তার দায় বিএসএনএল কর্তৃপক্ষকেই নিতে হবে বলে কর্মীরা বলেন।
উল্লেখ্য, সংসদের আশ্বাস সত্বেও এখনও মিলল না ভারত সঞ্চার নিগমের কর্মীদের বকেয়া বেতন।এমন ঘটনা ঘটেছে শিলিগুড়ি ভারত সঞ্চার নিগমেও৷কর্তপক্ষের খামখেয়ালিপনার দরুন তিদের দূর্ভোগ বাড়ছে৷আন্দোলনরত কর্র্মীদের অভিযোগ, দীর্ঘ ১৬ মাস ধরে বিএসএনএলের এই অস্থায়ী কর্মীরা হাতে পাচ্ছেন না তাদের বকেয়া বেতন। আর এই দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলনেও শামিল হয়েছেন কর্মীরা। বিষয়টি বিএসএনএল কর্তৃপক্ষের নজরে আনলেও কর্তৃপক্ষের নেই কোন হেলদোল বলে কর্মীদের অভিযোগ।
আরও পড়ুন – তৃণমূলের জনসভায় মহিলাদের উপস্থিতি কম, লক্ষ্মীর ভান্ডার বন্ধের নিদান!
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য,পুজোর আগে দার্জিলিংয়ের লোকসভার সংসদ এই বিষয়টি মিটিয়ে নিয়ে ফেলার আশ্বাসও দিয়েছিলেন তথাপি আজও মিলল না বহু অস্থায়ী কর্মীদের বকেয়া বেতনা বলে কর্মীদের অভিযোগ৷ এদিন শিলিগুড়িতে আন্দোলনে শামিল বিএসএনএল কর্মীরা বকেয়া বেতনের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশে করেন। কর্মীরা জানান ১২ দিন ধরে তাদের এই কর্ম বিরতির কর্মসূচি চলছে ৷
শুরু হয়েছে আগামী গত ১নভেম্বর থেকে৷ যতক্ষণ না পর্যন্ত কর্তৃপক্ষ তাদের ১৬ মাসের বকেয়া আবেদন মেটাবেন কর্মচারীরা আন্দোলন আরো তীব্রতর করবেন বলে জানান। এর ফলে জনসাধারণ সমস্যা হলে এবং পরিষেবা বিঘ্নিত হলে তার দায় বিএসএনএল কর্তৃপক্ষকেই নিতে হবে বলে কর্মীরা বলেন।