কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হতেই তৎপর পুলিশ। সোনার দোকানে চুরির ঘটনায় অভিযুক্ত কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হতেই তৎপর হয়ে উঠলো দুই জেলার পুলিশ। যদিও সংবাদ মাধ্যেমে এখনই এই বিষয়ে মুখ খুলতে নারাজ দুই জেলার পুলিশ সুপার।এনিয়ে সব মহলেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে।
আলিপুরদুয়ার জেলা পুলিশ সুপার ওয়াই রঘুবংশী বলেন,চুরির ঘটনায় অভিযুক্ত নিশীথের বাড়ি কোচবিহার জেলার ভেটাগুড়িতে।তাই কোর্টের নির্দেশে সেই জেলার পুলিশই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া করবে। আমরা শুধু এই বিষয়ে মনিটরিং করতে পারি।
প্রসঙ্গত,২০০৯ সালে আলিপুরদুয়ার শহরের জংশন রেলবাজার ও বীড়পাড়া এলাকার দু’টি সোনার দোকানে চুরির অভিযোগে নিশীথ প্রামানিকের বিরুদ্ধে আলিপুরদুয়ার থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছিল।নিশীথ প্রামানিক ২০১৯ সালে সাংসদ হওয়ার পর ওই মামলাটি বারাসাতের এমপি আদালতে স্থানান্তরিত হয়।
কিন্তু পরবর্তীতে নিশীথ প্রামানিকের বিশেষ আবেদনের ভিত্তিতে ওই মামলাটি ফের আলিপুরদুয়ার আদালতের লোয়ার কোর্টে পাঠানোর নির্দেশ জারি করে কলকাতা হাইকোর্ট।ওই মামলার শুনানিতে নিশীথ প্রামানিকের পক্ষে কোনো আইনজীবী উপস্থিত না থাকার দরুণ থার্ড কোর্টের বিচারক কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন বলে জানিয়েছেন সরকারি আইনজীবী প্রশান্ত নারায়ন মজুমদার।
আরও পড়ুন – ফুটবল বিশ্বকাপের বিভিন্ন আশ্চর্য জনক ঘটনা
উল্লেখ্য, সোনার দোকানে চুরির ঘটনায় অভিযুক্ত কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হতেই তৎপর হয়ে উঠলো দুই জেলার পুলিশ।যদিও সংবাদ মাধ্যেমে এখনই এই বিষয়ে মুখ খুলতে নারাজ দুই জেলার পুলিশ সুপার।এনিয়ে সব মহলেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে।
আলিপুরদুয়ার জেলা পুলিশ সুপার ওয়াই রঘুবংশী বলেন,চুরির ঘটনায় অভিযুক্ত নিশীথের বাড়ি কোচবিহার জেলার ভেটাগুড়িতে।তাই কোর্টের নির্দেশে সেই জেলার পুলিশই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া করবে। আমরা শুধু এই বিষয়ে মনিটরিং করতে পারি।
প্রসঙ্গত,২০০৯ সালে আলিপুরদুয়ার শহরের জংশন রেলবাজার ও বীড়পাড়া এলাকার দু’টি সোনার দোকানে চুরির অভিযোগে নিশীথ প্রামানিকের বিরুদ্ধে আলিপুরদুয়ার থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছিল।নিশীথ প্রামানিক ২০১৯ সালে সাংসদ হওয়ার পর ওই মামলাটি বারাসাতের এমপি আদালতে স্থানান্তরিত হয়।কিন্তু পরবর্তীতে নিশীথ প্রামানিকের বিশেষ আবেদনের ভিত্তিতে ওই মামলাটি ফের আলিপুরদুয়ার আদালতের লোয়ার কোর্টে পাঠানোর নির্দেশ জারি করে কলকাতা হাইকোর্ট।