হানি ট্রাপে দেশের মুল্যবান নথি বাইরে, এবার পাকিস্তানী সুন্দরী। মধুফাঁদ বা হানি ট্রাপ বহু পুরনো কায়দা। কিন্তু এই প্রক্রিয়া বা ফাঁদ এখনো বহালতবিয়তে চালিয়ে যাচ্ছে। আবার ধরা পড়ল একজন। বিদেশ মন্ত্রকের এক কর্মী অর্থের বিনিময়ে দেশের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সরবরাহ করছিলেন পাকিস্তানে। পাচার করছিলেন জরুরি এবং সংবদনশীল নথিও। দীর্ঘদিন ধরে ঘটে চলা এই ঘটনা শুক্রবার প্রকাশ্যে আসতেই গ্রেফতার করা হল বিদেশ মন্ত্রকের ওই কর্মীকে।
গ্রেফতার হওয়া বিদেশ মন্ত্রকের ওই কর্মী, বিদেশ দফতরের গাড়ির চালক। শুক্রবার নয়াদিল্লির জওহরলাল নেহরু ভবন থেকে তাঁকে দীর্ঘ জেরার পর গ্রেফতার করে দিল্লির অপরাধ দমন শাখা। গোয়েন্দারা জানিয়েছেন, বেশ কিছু দিন ধরেই ওই তথ্য পাচারের খবর আসছিল তাঁদের কাছে। তদন্ত করতে নেমে তাঁরা জানতে পারেন তথ্য পাচার হচ্ছে খাস বিদেশ মন্ত্রকের দফতর থেকেই।এর পরই তদন্তে উঠে আসে ওই গাড়ির চালকের নাম।
আরও পড়ুন – বনের বানরের গোয়েন্দাগিরি,আটক পাকিস্তানে
পুলিশ জানতে পেরেছে, এক পাক তরুণীর এর পরই তদন্তে উঠে আসে ওই গাড়ির চালকের নাম। পুলিশ জানতে পেরেছে, এক পাক তরুণীর সঙ্গে সম্পর্কের প্রলোভনে পা দিয়েই তথ্য পাচার করা শুরু করে ওই গাড়ির চালক। বিদেশ দফতরে গাড়ি চালানোর সুবাদে বহু মন্ত্রী, আমলাদের গুরুত্বপূর্ণ কথা শোনার সুযোগ হত তাঁর। সেই সুযোগই কাজে লাগিয়ে গুরুত্বপূর্ণ নথি এবং তথ্য পাচার করা শুরু করে সে। দিল্লি পুলিশের অপরাধ দমন শাখা জানতে পেরেছে, পুণম শর্মা ওরফে পূজা নামে এক মহিলার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন তিনি।
তাঁরই কথায় ওই তথ্য পাচার করত সে। দিল্লি পুলিশ সূত্রে খবর, তথ্যের বিনিময়ে নিয়মিত অর্থও আসত তাঁর কাছে। সম্পর্কের প্রলোভনে পা দিয়েই তথ্য পাচার করা শুরু করে ওই গাড়ির চালক। বিদেশ দফতরে গাড়ি চালানোর সুবাদে বহু মন্ত্রী, আমলাদের গুরুত্বপূর্ণ কথা শোনার সুযোগ হত তাঁর। সেই সুযোগই কাজে লাগিয়ে গুরুত্বপূর্ণ নথি এবং তথ্য পাচার করা শুরু করে সে। দিল্লি পুলিশের অপরাধ দমন শাখা জানতে পেরেছে, পুণম শর্মা ওরফে পূজা নামে এক মহিলার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন তিনি। তাঁরই কথায় ওই তথ্য পাচার করত সে। দিল্লি পুলিশ সূত্রে খবর, তথ্যের বিনিময়ে নিয়মিত অর্থও আসত তাঁর কাছে।