রাজ্যে গরু পাচার নিয়ে সিআইডি ,ই ডি, সিবিআই তৎপর হলেও তৎপর হলো না বাঁকুড়া জেলার পুলিশ

রাজ্যে গরু পাচার নিয়ে সিআইডি ,ই ডি, সিবিআই তৎপর হলেও তৎপর হলো না বাঁকুড়া জেলার পুলিশ। আজ সোমবার সকাল থেকেই দুই নং রাজ্য সড়কের উপর দিয়ে কোতুলপুর, জয়পুর,বিষ্ণুপুরের বুক দিয়ে শয়ে গরু বোঝায় লরি পেরিয়ে যাচ্ছে তিন তিনটে থানা থাকলেও পাচার হওয়া গরু কিনা তদন্তের কোন বালাই নেই টাকা দিলেই সব ছাড় পাচারের গরু কিনা বা কোন জায়গার থেকে চুরি হয়ে যাওয়া গরু কিনা তদন্ত করার প্রয়োজন নেই। এমনই ছবি দেখা গেল আজ।

 

শয়ে শয়ে লরি জয়পুর ও কোতুলপুর চেকপোস্টে টাকা দিলে দুনম্বরী কাজও এক নম্বরই হয়ে যায়।এমনই এক গাড়ির চালক তিনি জানান যেমন গরু লড়িতে যায়, যেমন কোন লরিতে কুড়িটা কোন লরিতে ত্রিশটা বা ৫০ টা বা তারও বেশি সেইসব গাড়িতে টাকা লাগে ১০০ , ২০০ তো কোন গাড়ি ৩০০ টাকা দিলেই পুলিশরা কোন কথা বলেন না অনেক অনেক সময় জোরপূর্বক জুলুমবাজিও করে থাকে কোতুলপুর থানার পুলিশ তখন ৫০০ থেকে হাজার টাকা পর্যন্ত দিতে হয়।।

আরও পড়ুন – শীত পড়তেই হরিশচন্দ্রপুরে আবারও শেয়ালের হামলা,জখম ৫

প্রশ্ন উঠছে এলাকার মানুষের যেখানে রাজ্যে গরু পাচার নিয়ে তোলপাড় চলছে এটি সিবিআই সিআইডি তদন্ত অনুব্রত মণ্ডলের মতন একজন ত্রাবর নেতা যাকে মমতা ব্যানার্জি বীরের সঙ্গে তুলনা করেন সেই নেতাও আজ জেলে। আর গরু পাচার মামলায় সিবিআই এডি তৎপর হতেই রাজ্যের cid ও তেড়ে-ফুরে নামে তদন্ত শুরু করতে। কিন্তু হাইকোর্টেতে ধাক্কা খেয়ে সেই তদন্ত বন্ধ করে দেয়। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে এখানেই বীরভূমের ক্ষেত্রে সিআইডি তৎপর দেখালেও বাঁকুড়া জেলার ক্ষেত্রে কেন তদন্ত করছে না কেন? তাহলে কি শাসকদলের মদত রয়েছে মদত রয়েছে প্রশাসনের একাংশের এইসব প্রশ্ন এখন সাধারণ মানুষের মনের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে।

 

উল্লেখ্য, রাজ্যে গরু পাচার নিয়ে সিআইডি ,ই ডি, সিবিআই তৎপর হলেও তৎপর হলো না বাঁকুড়া জেলার পুলিশ। আজ সোমবার সকাল থেকেই দুই নং রাজ্য সড়কের উপর দিয়ে কোতুলপুর, জয়পুর,বিষ্ণুপুরের বুক দিয়ে শয়ে গরু বোঝায় লরি পেরিয়ে যাচ্ছে তিন তিনটে থানা থাকলেও পাচার হওয়া গরু কিনা তদন্তের কোন বালাই নেই টাকা দিলেই সব ছাড় পাচারের গরু কিনা বা কোন জায়গার থেকে চুরি হয়ে যাওয়া গরু কিনা তদন্ত করার প্রয়োজন নেই। এমনই ছবি দেখা গেল আজ।