রাজ্যস্তরে দিনহাটার পাঁচ ছাত্রী। জেলা স্তরের কলা উৎসবে সফলতার পর রাজ্যস্তরে সুযোগ পেল দিনহাটার পাঁচ ছাত্রছাত্রী।দুই দিনব্যাপী জেলা স্তরের কলা উৎসবে একাধিক পদক পায় দিনহাটার তিনটি স্কুলের বেশ কয়েকজন ছাত্রছাত্রী। এদের মধ্যে তিনটি স্কুলের পাঁচ জন পাঁচটি বিভাগে প্রথম স্থান অর্জন করে। কোচবিহার জেলা সর্বশিক্ষা মিশন এবং জেলা প্রশাসনের যৌথ উদ্যোগে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা স্তরের এই প্রতিযোগিতায় দিনহাটা হাই স্কুলের দুইজন, দিনহাটা শোনীদেবী জৈন হাই স্কুলের দুইজন এবং পুটিমারি হাই স্কুলের একজন বিভিন্ন বিভাগের প্রথম স্থান অর্জন করে। আগামী ৩০ নভেম্বর এবং পহেলা ডিসেম্বর কলকাতার সল্টলেকের হজ হাউসে রাজ্যস্তরের প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে এই পাঁচ পড়ুয়া। আগামী ২৮ শে নভেম্বর এই পাঁচ রওনা হবে কলকাতায়। মঙ্গলবার সাংবাদিকদের এ খবর জানান দিনহাটা হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক উত্তম দে, শিক্ষক স্বপন বিকাশ পাল।
তারা জানান, দিনহাটা হাইস্কুলের অঙ্কিতা বনিক ও দীপশেখর বর্মণ স্লো ড্রামা এবং ফক্স সঙ্গ প্রথম হয়। এছাড়াও শোনিদেবী স্কুলের দুই ছাত্র ফক্স ডান্স ও থ্রিডি আর্টে এবং পুটিমারি হাই স্কুলের এক ছাত্রী লোকনৃত্যে প্রথম হয়।
রাজ্য স্তরের প্রতিযোগিতায় দিনহাটার এই ছাত্র-ছাত্রীরা সফলতা পাবে বলেও বিশ্বাস স্কুলের শিক্ষকদের। দিনহাটার এই ছাত্র-ছাত্রীদের রাজ্য স্তরের প্রতিযোগিতায় সফলতা কামনা করেন মহাকুমার সংস্কৃতি প্রেমী মহল
আরও পড়ুন – প্রতিবন্ধী কন্যা দায়গ্রস্ত পিতাকে উদ্ধার করলও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা
উল্লেখ্য, জেলা স্তরের কলা উৎসবে সফলতার পর রাজ্যস্তরে সুযোগ পেল দিনহাটার পাঁচ ছাত্রছাত্রী।দুই দিনব্যাপী জেলা স্তরের কলা উৎসবে একাধিক পদক পায় দিনহাটার তিনটি স্কুলের বেশ কয়েকজন ছাত্রছাত্রী। এদের মধ্যে তিনটি স্কুলের পাঁচ জন পাঁচটি বিভাগে প্রথম স্থান অর্জন করে। কোচবিহার জেলা সর্বশিক্ষা মিশন এবং জেলা প্রশাসনের যৌথ উদ্যোগে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা স্তরের এই প্রতিযোগিতায় দিনহাটা হাই স্কুলের দুইজন, দিনহাটা শোনীদেবী জৈন হাই স্কুলের দুইজন এবং পুটিমারি হাই স্কুলের একজন বিভিন্ন বিভাগের প্রথম স্থান অর্জন করে। আগামী ৩০ নভেম্বর এবং পহেলা ডিসেম্বর কলকাতার সল্টলেকের হজ হাউসে রাজ্যস্তরের প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে এই পাঁচ পড়ুয়া। আগামী ২৮ শে নভেম্বর এই পাঁচ রওনা হবে কলকাতায়। মঙ্গলবার সাংবাদিকদের এ খবর জানান দিনহাটা হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক উত্তম দে, শিক্ষক স্বপন বিকাশ পাল।