Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 129
পুজোর টাকা দিয়ে শ্রীরামপুর শ্রমজীবী হাসপাতালে রুগীদের বসার ব্যবস্থা

পুজোর টাকা দিয়ে শ্রীরামপুর শ্রমজীবী হাসপাতালে রুগীদের বসার ব্যবস্থা

পুজোর টাকা দিয়ে শ্রীরামপুর শ্রমজীবী হাসপাতালে রুগীদের বসার ব্যবস্থা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

পুজোর টাকা দিয়ে শ্রীরামপুর শ্রমজীবী হাসপাতালে রুগীদের বসার ব্যবস্থা। উত্তরপাড়ার ভদ্রকালী নিবাসী অমল কমল সেনগুপ্ত ও তাঁর সহধর্মিণী শ্রীমতী ইরা সেনগুপ্ত ছেলে মেয়েদের কাছে ইচ্ছে প্রকাশ করেন দুর্গাপূজা করার। সে দুহাজার উনিশ সালের কথা। ছেলেমেয়েরা সবাই প্রতিষ্ঠিত। পেশা বা বৈবাহিক কারণে ছড়িয়ে ছিটিয়ে গেছেন, কেউ আছেন দুবাই, কেউ বা বৈদ্যবাটী।

 

কিন্তু মা বাবার আহ্বানে সকলেই দিলেন সাড়ম্বর সাড়া। শুরু হল তহবিল গঠন। একটু একটু করে সে তহবিল পূর্ণও হল। কিন্তু করোনা থামিয়ে দিল সব আয়োজন। হলো না পুজো। থমকে গেল আয়োজন, তাহলে কি হবে ঐ অর্থ দিয়ে? ইতিমধ্যে জুলাই মাসের এক বিষন্ন দিনে পরিবারের প্রিয় কন্যা আচমকা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ত্যাগ করলেন শেষ নিঃশ্বাস। পরিবারে নামল শোকের ছায়া। আনন্দ উৎসব আর সম্ভব নয়।

 

তখনই পরিবারের এক জামাতা প্রস্তাব দিলেন, পুজোর উদ্দেশ্যে গড়া তহবিল কাজে লাগানো হোক জনকল্যাণে। মানব পুজোই শ্রেষ্ঠ পুজো।
অবশেষে বুধবার শ্রীরামপুর শ্রমজীবী হাসপাতালে আর্ত রুগী ও তার পরিজনদের বসার ব্যবস্থা করে দিলেন অমল কমল বাবু ও তাঁর উত্তরাধিকারগণ।
এতোদিন রুগী ও তাঁর পরিজনদের বাসার বিশেষ আরামদায়ক কোনো ব্যবস্থা ছিল না। ছিল কাঠের কিছু বেঞ্চ। অমল কমল বাবু ও তাঁর পরিবার এনেদিলেন অনেকটা স্বাচ্ছন্দ রুগীদের জন্য।

আরও পড়ুন – ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পৃথক তিনটি পরিবার

উল্লেখ্য, উত্তরপাড়ার ভদ্রকালী নিবাসী অমল কমল সেনগুপ্ত ও তাঁর সহধর্মিণী শ্রীমতী ইরা সেনগুপ্ত ছেলে মেয়েদের কাছে ইচ্ছে প্রকাশ করেন দুর্গাপূজা করার। সে দুহাজার উনিশ সালের কথা। ছেলেমেয়েরা সবাই প্রতিষ্ঠিত। পেশা বা বৈবাহিক কারণে ছড়িয়ে ছিটিয়ে গেছেন, কেউ আছেন দুবাই, কেউ বা বৈদ্যবাটী। কিন্তু মা বাবার আহ্বানে সকলেই দিলেন সাড়ম্বর সাড়া। শুরু হল তহবিল গঠন। একটু একটু করে সে তহবিল পূর্ণও হল। কিন্তু করোনা থামিয়ে দিল সব আয়োজন।

 

হলো না পুজো। থমকে গেল আয়োজন, তাহলে কি হবে ঐ অর্থ দিয়ে? ইতিমধ্যে জুলাই মাসের এক বিষন্ন দিনে পরিবারের প্রিয় কন্যা আচমকা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ত্যাগ করলেন শেষ নিঃশ্বাস। পরিবারে নামল শোকের ছায়া। আনন্দ উৎসব আর সম্ভব নয়।
তখনই পরিবারের এক জামাতা প্রস্তাব দিলেন, পুজোর উদ্দেশ্যে গড়া তহবিল কাজে লাগানো হোক জনকল্যাণে। মানব পুজোই শ্রেষ্ঠ পুজো।

 

অবশেষে বুধবার শ্রীরামপুর শ্রমজীবী হাসপাতালে আর্ত রুগী ও তার পরিজনদের বসার ব্যবস্থা করে দিলেন অমল কমল বাবু ও তাঁর উত্তরাধিকারগণ।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top