মালদহে টেট পরীক্ষার আগে পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে উদ্ধার মোবাইল ও হেডফোন। আগামী রবিবার অনুষ্ঠিত হতে চলেছে ২০২২ সালের টেট পরীক্ষা। এই পরীক্ষা কে কেন্দ্র করে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। কিন্তু এরই মধ্যে পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে উদ্ধার মোবাইল ও হেডফোন! ঘটনায় জেরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে মালদহে। ঘটনাটি, মালদহ শহরের নিবেদিতা গার্লস হাই স্কুলের।
স্কুল কর্তৃপক্ষের তরফে ইংরেজ বাজার থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। ঘটনার তদন্তে নেমেছে ইংরেজ বাজার থানার পুলিশ। স্কুল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার বিকেলে কিছু বহিরাগত স্কুলে ঢুকে পড়ে। স্কুল কর্তৃপক্ষের সন্দেহ হয়। এরপর ওই বহিরাগতরা তড়িঘড়ি স্কুল থেকে পালিয়ে যায়। এরপর স্কুলের তরফে তল্লাশি চালিয়ে একটি প্লাস্টিক ব্যাগ উদ্ধার করা হয়। যার মধ্যে থেকে উদ্ধার হয় একটি মোবাইল ও হেডফোন।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের সন্দেহ, প্রশ্নপত্র ফাঁসের জন্য আগাম পরীক্ষা কেন্দ্রে কেউ বা কারা এই মোবাইল ও হেডফোন মজুত করেছিল। একই মত স্কুল কর্তৃপক্ষ। স্বভাবতই, এই বিষয়ে বাড়তি নজরদারির বন্দোবস্ত করা হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট স্কুলের তরফে জানানো হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযোগ পাওয়ার পর ঘটনার তদন্তে নেমেছে। পাশাপাশি জেলার প্রতিটি বিদ্যালয়ে যেখানে টেট পরীক্ষার সিট পড়েছে সেই বিদ্যালয়গুলিতে এখন থেকেই নজরদারির ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, মালদহে টেট পরীক্ষার আগে পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে উদ্ধার মোবাইল ও হেডফোন। আগামী রবিবার অনুষ্ঠিত হতে চলেছে ২০২২ সালের টেট পরীক্ষা। এই পরীক্ষা কে কেন্দ্র করে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। কিন্তু এরই মধ্যে পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে উদ্ধার মোবাইল ও হেডফোন! ঘটনায় জেরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে মালদহে। ঘটনাটি, মালদহ শহরের নিবেদিতা গার্লস হাই স্কুলের।
স্কুল কর্তৃপক্ষের তরফে ইংরেজ বাজার থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। ঘটনার তদন্তে নেমেছে ইংরেজ বাজার থানার পুলিশ। স্কুল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার বিকেলে কিছু বহিরাগত স্কুলে ঢুকে পড়ে। স্কুল কর্তৃপক্ষের সন্দেহ হয়। এরপর ওই বহিরাগতরা তড়িঘড়ি স্কুল থেকে পালিয়ে যায়। এরপর স্কুলের তরফে তল্লাশি চালিয়ে একটি প্লাস্টিক ব্যাগ উদ্ধার করা হয়। যার মধ্যে থেকে উদ্ধার হয় একটি মোবাইল ও হেডফোন।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের সন্দেহ, প্রশ্নপত্র ফাঁসের জন্য আগাম পরীক্ষা কেন্দ্রে কেউ বা কারা এই মোবাইল ও হেডফোন মজুত করেছিল। একই মত স্কুল কর্তৃপক্ষ। স্বভাবতই, এই বিষয়ে বাড়তি নজরদারির বন্দোবস্ত করা হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট স্কুলের তরফে জানানো হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযোগ পাওয়ার পর ঘটনার তদন্তে নেমেছে। পাশাপাশি জেলার প্রতিটি বিদ্যালয়ে যেখানে টেট পরীক্ষার সিট পড়েছে সেই বিদ্যালয়গুলিতে এখন থেকেই নজরদারির ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।