সহ শিক্ষক হলেন লেফটেন্যান্ট, সংবর্ধনা

সহ শিক্ষক হলেন লেফটেন্যান্ট, সংবর্ধনা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

সহ শিক্ষক হলেন লেফটেন্যান্ট, সংবর্ধনা। আগে ছিলেন দেবীনগর কৈলাস চন্দ্র রাধারাণী বিদ্যাপীঠের শুধুই একজন সহ শিক্ষক। কিন্তু নাগপুর থেকে এ্যাসোশিয়েট এন সি সি অফিসারের ৪৫ দিনের ট্রেনিং সাফল্যের সঙ্গে শেষ করে আসায় এখন তিনি পেলেন লেফটেন্যান্ট পদমর্যাদা। আর এতেই সোমবার দুপুরে লেফটেন্যান্ট নীতিশ সরকারকে স্কুলের তরফে জানালো হল সংবর্ধনা।

 

ফুল ও ব্যাজ পড়িয়ে সংবর্ধনা প্রদান করেন স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকারা। এরপর ওই স্কুলের প্রধানশিক্ষক ড. উৎপল দত্ত বলেন, নীতিশবাবুর জন্য আমাদের স্কুল গর্বিত। উনি ৪৫ দিনের কঠোর পরিশ্রম করে সাফল্যের সঙ্গে ট্রেনিং শেষ করে এসেছেন। এবার স্কুলের এন সি সি টিমকে এবার আরও শক্তিশালী করে তোলা হবে।

 

এদিন বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধানশিক্ষিকা রাখি বিশ্বাস এবং সহকারী শিক্ষিকা শিউলি অগাস তাকে ব্যাজ পরিয়ে দেন।ছিলেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক – শিক্ষিকাদের পাশাপাশি এন সি সি র ক্যাডেটরা। স্কুল সংবর্ধনা প্রদান করায় খুশি নীতিশ বাবুও। লেফটেন্যান্ট নীতিশ সরকার বলেন, প্রধানশিক্ষকের উৎসাহের জন্য এই ট্রেনিং শেষ করে আসতে পারলাম। মালদা, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার মধ্যে আমি একমাত্র এবার ট্রেনিং নিয়েছি।

আরও পড়ুন – বিশ্বকাপ ফাইনালে দীপিকার ট্রফি উন্মোচনের কারণ

উল্লেখ্য, আগে ছিলেন দেবীনগর কৈলাস চন্দ্র রাধারাণী বিদ্যাপীঠের শুধুই একজন সহ শিক্ষক। কিন্তু নাগপুর থেকে এ্যাসোশিয়েট এন সি সি অফিসারের ৪৫ দিনের ট্রেনিং সাফল্যের সঙ্গে শেষ করে আসায় এখন তিনি পেলেন লেফটেন্যান্ট পদমর্যাদা। আর এতেই সোমবার দুপুরে লেফটেন্যান্ট নীতিশ সরকারকে স্কুলের তরফে জানালো হল সংবর্ধনা। ফুল ও ব্যাজ পড়িয়ে সংবর্ধনা প্রদান করেন স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকারা। এরপর ওই স্কুলের প্রধানশিক্ষক ড. উৎপল দত্ত বলেন, নীতিশবাবুর জন্য আমাদের স্কুল গর্বিত।

 

উনি ৪৫ দিনের কঠোর পরিশ্রম করে সাফল্যের সঙ্গে ট্রেনিং শেষ করে এসেছেন। এবার স্কুলের এন সি সি টিমকে এবার আরও শক্তিশালী করে তোলা হবে। এদিন বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধানশিক্ষিকা রাখি বিশ্বাস এবং সহকারী শিক্ষিকা শিউলি অগাস তাকে ব্যাজ পরিয়ে দেন।ছিলেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক – শিক্ষিকাদের পাশাপাশি এন সি সি র ক্যাডেটরা। স্কুল সংবর্ধনা প্রদান করায় খুশি নীতিশ বাবুও। লেফটেন্যান্ট নীতিশ সরকার বলেন, প্রধানশিক্ষকের উৎসাহের জন্য এই ট্রেনিং শেষ করে আসতে পারলাম। মালদা, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার মধ্যে আমি একমাত্র এবার ট্রেনিং নিয়েছি।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top