যোগীরাজ্যের মতো ডাবল ইঞ্জিন সরকার হবে বাংলাতেও, শুভেন্দু। বুধবার কাঁথির সভা থেকে বাংলায় ভোটে জিতে ক্ষমতায় আসার কথা বললেন শুভেন্দু অধিকারী। শুভেন্দু অধিকারী এদিন নাম না করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্যোাটপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও একহাত নেন। তিনি বলেন, বাংলার ঘুষমুক্ত ও মেধাযুক্ত কর্মসংস্থান চাই। পুলিশ ছাড়া তৃণমূলের কোনও অস্তিত্ব নেই। আর বাংলার বড় চোরকে আমি বুঝে নেব। এইভাবেই কাঁথির সভা থেকে হুঁশিয়ারি দিলেন শুভেন্দু। শুভেন্দুর ঘরে ঢুকে আক্রমণ শানিয়ে গিয়েছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
তার পাল্টা সভা করে এদিন অভিষেককে জবাব দিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এই জবাবি সভার গুরুত্ব বাড়িয়ে দিয়েছিল একুশে ডিসেম্বর। শুভেন্দু অধিকারীর নির্ধারিত ধামাকা-দিবসেই সভা হলেও এদিন তেমন কোনও বিস্ফোরণ ঘটেনি। আসানসোলের সভা থেকে শিক্ষা নিয়ে শুভেন্দু বলেন, আপনারা সবাই ঘরে ফিরুন, আমি আধ ঘণ্টা আছি এখানে। শুভেন্দু এদিন তাঁর বক্তব্যে বাংলাতেও বুলডোজার চালানোর বার্তা দিয়েছে। এই বুলডোজার চালানোর বার্তা মঙ্গলবার উত্থাপন করেছিলেন বিধাক অগ্নিমিত্রা পাল। তা নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। এদিন আবার শুভেন্দু অধিকারীর মুখেও শোনা গেল সেই বুলডোজার রাজনীতির কথা।
আরও পড়ুন – মহাসমারোহে শুরু হল অষ্টম বর্ষ পানিহাটি উৎসব ও বইমেলা
তিনি বলেন, উত্তরপ্রদেশের যোগী আদিত্যনাথ যেমন বুলডোজারের সাহায্যে ডাবল ইঞ্জিন সরকার চালাচ্ছেন, বাংলাতেও তেমন ডাবল ইঞ্জিনের সরকার চলবে। তবে বুলডোজার চালানোর বার্তা দিলেও শুভেন্দু অধিকারী এদিন ডিসেম্বর ধামাকা নিয়ে স্পিকটি নট। শুধু বড় চোর ধরার বার্তা দিয়েছেন তিনি। আর বলেছেন তৃণমূলের কর্মচারীদের কথার আমি কোনও জবাব দিই না। কারণ আমি মালিককে হারানো লোক। মেজোবোন নন্দীগ্রামের হার নিশ্চিয় মোনে আছে। এক নয় তিন জয় অর্থাৎ ১৯৩৬ ভোটে এখানে পিসিকে হারতে হয়েছিল আমার কাছে। যোগীরাজ্যের মতো