অঙ্গদান নিয়ে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে মালদা মেডিকেল কলেজের পড়ুয়ারা। ‘অঙ্গদান’ কথাটির সঙ্গে বর্তমানে আমরা কমবেশি সকলেই পরিচিত। আমরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের পক্ষ থেকে অঙ্গদানের খবর জানতে পারি। কিন্তু জানা না থাকায় অনেকেই নিজে অঙ্গদানের মতো মহৎ কাজে সামিল হতে পারে না। কোনও ব্যক্তির মৃত্যুর পর তাঁর শরীরের নানা অংশ যদি কোনও মরণাপন্ন ব্যক্তির সুস্থ হয়ে ওঠার কাজে ব্যবহার করা যায়, তাহলে সেটার থেকে ভালো আর কি বা হতে পারে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের চেয়ে ভারতে অঙ্গদানের হার খুব কম। কিন্তু বর্তমানে অঙ্গদান খুব জরুরি। স্বাস্থ্য দপ্তরের সমীক্ষায় দেখা গেছে, ১.৫ শতাংশ ভারতীয় অঙ্গদান করেন।
মালদহ জেলায় অঙ্গদান নিয়ে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে এবার এগিয়ে এলো মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক পড়ূয়ারা। বুধবার বিকেলে মেডিকেল কলেজের হাসপাতাল চত্বর জুড়ে মিছিল করে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের প্রগতির স্বার্থে দেহদানে এগিয়ে আসুন, অঙ্গদান মহৎ দান হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে এবং এই স্লোগানকে সামনে রেখে মিছিলে অংশ নেয় মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রথম বর্ষের চিকিৎসক ছাত্র-ছাত্রীরা।
আরও পড়ুন – ক্রীসমাসের আগে কেক তৈরির তৎপরতা
উল্লেখ্য, ‘অঙ্গদান’ কথাটির সঙ্গে বর্তমানে আমরা কমবেশি সকলেই পরিচিত। আমরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের পক্ষ থেকে অঙ্গদানের খবর জানতে পারি। কিন্তু জানা না থাকায় অনেকেই নিজে অঙ্গদানের মতো মহৎ কাজে সামিল হতে পারে না। কোনও ব্যক্তির মৃত্যুর পর তাঁর শরীরের নানা অংশ যদি কোনও মরণাপন্ন ব্যক্তির সুস্থ হয়ে ওঠার কাজে ব্যবহার করা যায়, তাহলে সেটার থেকে ভালো আর কি বা হতে পারে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের চেয়ে ভারতে অঙ্গদানের হার খুব কম। কিন্তু বর্তমানে অঙ্গদান খুব জরুরি। স্বাস্থ্য দপ্তরের সমীক্ষায় দেখা গেছে, ১.৫ শতাংশ ভারতীয় অঙ্গদান করেন।
মালদহ জেলায় অঙ্গদান নিয়ে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে এবার এগিয়ে এলো মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক পড়ূয়ারা। বুধবার বিকেলে মেডিকেল কলেজের হাসপাতাল চত্বর জুড়ে মিছিল করে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের প্রগতির স্বার্থে দেহদানে এগিয়ে আসুন, অঙ্গদান মহৎ দান হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে এবং এই স্লোগানকে সামনে রেখে মিছিলে অংশ নেয় মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রথম বর্ষের চিকিৎসক ছাত্র-ছাত্রীরা।