গভীর রাতে রায়গঞ্জের সান্টারূপে কম্বল, জল, কেক বিতরণ। এ এক রূপকথা পূরণ হওয়ার গল্প। সুমেরু বৃত্ত অঞ্চল থেকে বড়দিনে পৃথিবীর বুকে নেমে আসে সান্টা, রূপকথায় শুনেছে সকলেই। সবার সব দুঃখ সরিয়ে দিয়ে নতুন, নতুন উপহার দেয় সান্টা, রূপকথার গল্পে সে সব পড়েছে অনেকেই। শনিবার গভীর রাতে সেরকমই রূপকথার সান্টা সত্যি হয়ে নেমে এল রায়গঞ্জ শহরের রাস্তায়।
ঘড়ির কাটা ২৫শে ডিসেম্বরে পা দিতেই গভীর রাতে দেখা মিলল একদল যুবক-যুবতীরা সান্টার পোশাক পরিধান করে এগিয়ে এসেছেন শহরের ফুটপাত বাসীদের সামনে। তারা শহরের অলিগলিতে বিতরণ করলেন কম্বল, জল, কেক। এদিন গভীর রাত পর্যন্ত রায়গঞ্জ শহরের শিলিগুড়ি মোড়, দেবীনগর, পৌর বাস স্ট্যান্ড, রেলস্টেশন সংলগ্ন অঞ্চলে বহু মানুষের হাতে গরম কম্বল তুলে দেওয়া হয় বলে জানালেন তারা।অন্য দিকে, বিগত ১২ বছরের মতো এবারও গভীর রাতে পথে নেমেছিলেন রায়গঞ্জ বিধানসভার প্রাক্তন বিধায়ক মোহিত সেনগুপ্ত।
মানবিক সান্টা রূপে শহরের বিভিন্ন প্রান্তে বিতরণ করেন কম্বল। আশ্বাস দেন, সবসময়ই সাধারণ মানুষের পাশে থাকার। রায়গঞ্জ রেলস্টেশন থেকে শুরু হয় তার শীতবস্ত্র বিতরণ। ১০০ জনকে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হবে বলে তিনি জানান।
আরও পড়ুন – বড়দিনের উৎসবে মেতে উঠবে গাজোলের আলমপুর
উল্লেখ্য, এ এক রূপকথা পূরণ হওয়ার গল্প। সুমেরু বৃত্ত অঞ্চল থেকে বড়দিনে পৃথিবীর বুকে নেমে আসে সান্টা, রূপকথায় শুনেছে সকলেই। সবার সব দুঃখ সরিয়ে দিয়ে নতুন, নতুন উপহার দেয় সান্টা, রূপকথার গল্পে সে সব পড়েছে অনেকেই। শনিবার গভীর রাতে সেরকমই রূপকথার সান্টা সত্যি হয়ে নেমে এল রায়গঞ্জ শহরের রাস্তায়। ঘড়ির কাটা ২৫শে ডিসেম্বরে পা দিতেই গভীর রাতে দেখা মিলল একদল যুবক-যুবতীরা সান্টার পোশাক পরিধান করে এগিয়ে এসেছেন শহরের ফুটপাত বাসীদের সামনে।
তারা শহরের অলিগলিতে বিতরণ করলেন কম্বল, জল, কেক। এদিন গভীর রাত পর্যন্ত রায়গঞ্জ শহরের শিলিগুড়ি মোড়, দেবীনগর, পৌর বাস স্ট্যান্ড, রেলস্টেশন সংলগ্ন অঞ্চলে বহু মানুষের হাতে গরম কম্বল তুলে দেওয়া হয় বলে জানালেন তারা।অন্য দিকে, বিগত ১২ বছরের মতো এবারও গভীর রাতে পথে নেমেছিলেন রায়গঞ্জ বিধানসভার প্রাক্তন বিধায়ক মোহিত সেনগুপ্ত। মানবিক সান্টা রূপে শহরের বিভিন্ন প্রান্তে বিতরণ করেন কম্বল। আশ্বাস দেন, সবসময়ই সাধারণ মানুষের পাশে থাকার।