বড়দিনে সান্তাক্লজ সেজে শিশুদের বড়দিনের উপহার তুলে দেন পুর প্রশাসক। বড়দিনে পথশিশুদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হলো হাওড়ার থ্রিডি তারামণ্ডল। এদিন এই বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছিল হাওড়া পুরনিগম। সান্তাক্লজ সেজে শিশুদের বড়দিনের উপহার তুলে দেন পুর প্রশাসক। এদিন বড়দিনের পবিত্র ক্ষণে হাওড়া শহরের পথশিশুদের জন্য খুলে দেওয়া হয় হাওড়া পৌরনিগমের হাওড়া তারামন্ডল (Howrah Planetarium)।
এই অনাথ, সহায়-সম্বলহীন শৈশবের সাথে বড়দিনের আনন্দ ভাগ করে নেন হাওড়া পৌরনিগমের মুখ্য প্রশাসক ডাঃ সুজয় চক্রবর্তী। এদিন হাওড়া পুরনিগমের উদ্যোগে বড়দিনটা একটু অন্যভাবে উপভোগ করে পথ শিশুরা। বড়দিনের সকালে শরৎ সদনে হাওড়া তারামণ্ডলে প্রায় ১০০ জন পথশিশু দেশের প্রথম থ্রিডি তারামন্ডলে বিশেষ শো দেখে। এছাড়াও শিশুদের মধ্যে কেক এবং মিষ্টি বিতরণ করা হয়। হাওড়া পুরনিগমের প্রশাসক বোর্ডের চেয়ারম্যান ডাঃ সুজয় চক্রবর্তী বলেন, হাওড়ার থ্রিডি তারমণ্ডলে এসে বাচ্চারা আনন্দ পাচ্ছে।
বড়দিনের মতো বিশেষ দিনে পথ শিশুদের শো দেখানোর ব্যবস্থা করা হয়েছিল। প্রায় ১০০ জন বাচ্চা ও তাদের বাড়ির লোকেরা এসেছিলেন। তাদের জন্য বেশ কিছু উপহারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীই রাজ্যের প্রকৃত সান্তাক্লজ। সারা বছর নিজের ঝুলি থেকে তিনি রাজ্যবাসীকে উপহার দিতেই থাকেন। তাঁর উদ্যোগকেই মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কাজটা আমরা করি। বড়দিনের আনন্দ এই বিশেষ শিশুদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার জন্য এই ব্যবস্থা করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বড়দিনে পথশিশুদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হলো হাওড়ার থ্রিডি তারামণ্ডল। এদিন এই বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছিল হাওড়া পুরনিগম। সান্তাক্লজ সেজে শিশুদের বড়দিনের উপহার তুলে দেন পুর প্রশাসক। এদিন বড়দিনের পবিত্র ক্ষণে হাওড়া শহরের পথশিশুদের জন্য খুলে দেওয়া হয় হাওড়া পৌরনিগমের হাওড়া তারামন্ডল (Howrah Planetarium)। এই অনাথ, সহায়-সম্বলহীন শৈশবের সাথে বড়দিনের আনন্দ ভাগ করে নেন হাওড়া পৌরনিগমের মুখ্য প্রশাসক ডাঃ সুজয় চক্রবর্তী।
এদিন হাওড়া পুরনিগমের উদ্যোগে বড়দিনটা একটু অন্যভাবে উপভোগ করে পথ শিশুরা। বড়দিনের সকালে শরৎ সদনে হাওড়া তারামণ্ডলে প্রায় ১০০ জন পথশিশু দেশের প্রথম থ্রিডি তারামন্ডলে বিশেষ শো দেখে। এছাড়াও শিশুদের মধ্যে কেক এবং মিষ্টি বিতরণ করা হয়। হাওড়া পুরনিগমের প্রশাসক বোর্ডের চেয়ারম্যান ডাঃ সুজয় চক্রবর্তী বলেন, হাওড়ার থ্রিডি তারমণ্ডলে এসে বাচ্চারা আনন্দ পাচ্ছে। বড়দিনের মতো বিশেষ দিনে পথ শিশুদের শো দেখানোর ব্যবস্থা করা হয়েছিল। প্রায় ১০০ জন বাচ্চা ও তাদের বাড়ির লোকেরা এসেছিলেন।