ট্রেনে আগুন আতঙ্ক। কাটোয়া স্টেশনে গুয়াহাটি-কলকাতা স্পেশ্যাল ট্রেনে (০২৫১৮) অগ্নিকাণ্ডের জেরে ছড়াল আতঙ্ক। জানা গিয়েছে, গুয়াহাটি থেকে কলকাতাগামী স্পেশ্যাল ট্রেনটি কাটোয়া স্টেশনে ঢোকার আগে একটি এসি কামরা থেকে ধোঁয়া বেরতে দেখেন যাত্রীরা। গলগল করে ধোঁয়া দেখে তাঁরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। কাটোয়ায় পৌঁছে খবর পাঠানো হয় রেল পুলিশকে। স্টেশনে ট্রেনটি প্রায় দেড়ঘণ্টা দাঁড় করিয়ে আগুন নেভানোর কাজ করেন রেলকর্মীরা। তারপর ট্রেনটি ফের কলকাতার উদ্দেশে রওনা হয়।
কাটোয়ার ভারপ্রাপ্ত স্টেশন মাস্টার বর্ণালী বিশ্বাস জানিয়েছেন, ট্রেনের দুটি কামরার মধ্যে অল্টারেশনের জায়গায় যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে আগুন লেগেছিল। স্পঞ্জ, পাউডার দিয়ে আগুন নেভানো হয়েছে। তারপর ট্রেনটির ফিটনেস পরীক্ষা করার পর সব ঠিক থাকায় তা কলকাতার দিকে রওনা করিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিপদের আর কোনও আশঙ্কা নেই বলে যাত্রীদের আশ্বস্ত করেছেন তিনি। তবে কী কারণে ওই অল্টারেশনের জায়গায় আগুন লাগল, তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত করতে পারে রেল।
আরও পড়ুন – “বাংলা ভারতকে পথ দেখাবে”- রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস
উল্লেখ্য, কাটোয়া স্টেশনে গুয়াহাটি-কলকাতা স্পেশ্যাল ট্রেনে (০২৫১৮) অগ্নিকাণ্ডের জেরে ছড়াল আতঙ্ক। জানা গিয়েছে, গুয়াহাটি থেকে কলকাতাগামী স্পেশ্যাল ট্রেনটি কাটোয়া স্টেশনে ঢোকার আগে একটি এসি কামরা থেকে ধোঁয়া বেরতে দেখেন যাত্রীরা। গলগল করে ধোঁয়া দেখে তাঁরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। কাটোয়ায় পৌঁছে খবর পাঠানো হয় রেল পুলিশকে।
স্টেশনে ট্রেনটি প্রায় দেড়ঘণ্টা দাঁড় করিয়ে আগুন নেভানোর কাজ করেন রেলকর্মীরা। তারপর ট্রেনটি ফের কলকাতার উদ্দেশে রওনা হয়। কাটোয়ার ভারপ্রাপ্ত স্টেশন মাস্টার বর্ণালী বিশ্বাস জানিয়েছেন, ট্রেনের দুটি কামরার মধ্যে অল্টারেশনের জায়গায় যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে আগুন লেগেছিল। স্পঞ্জ, পাউডার দিয়ে আগুন নেভানো হয়েছে। তারপর ট্রেনটির ফিটনেস পরীক্ষা করার পর সব ঠিক থাকায় তা কলকাতার দিকে রওনা করিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিপদের আর কোনও আশঙ্কা নেই বলে যাত্রীদের আশ্বস্ত করেছেন তিনি। তবে কী কারণে ওই অল্টারেশনের জায়গায় আগুন লাগল, তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত করতে পারে রেল।