ইংরেজি নববর্ষের আড়ালে একাধিক ব্যক্তিকে মারধোরের ঘটনায় গ্রেফতার মূল অভিযুক্ত। ধৃত বিক্রম দাস। ধৃত শিলিগুড়ি পুরনিগমের ১৫নাম্বার ওয়ার্ডের বাসিন্দা। এলাকায় বেপরোয়া বাজ হিসেবেই পরিচিত সে। জানা গিয়েছে ইংরেজি নববর্ষের দিনে সাতসকালে শিলিগুড়ি পুরনিগমের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে এক ব্যক্তির ওপর চড়াও হয় বিক্রম ও তার দলবল।
উল্লেখ্য প্রথমদিনের অভিযোগে সুকান্ত পল্লীর বাসিন্দা বাপি বণিক জানায় বিক্রম দাসের সঙ্গে তার ববাদানুবাদ বাধে। বিক্রমের সঙ্গে আগে থেকেই পরিচয় ছিল বাপি বনিকের। তাকে মারধোর করে তার কাছ থেকে স্বর্ণ অলংকার ছিনতাইয়েরও চেষ্টা করে। ঘটনার পরই পানি ট্যাংকি ফাঁড়ির পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন বাপি। জানা যায় পরবর্তীতে ওই বিক্রম দাস নববর্ষের দিনে ফের শিলিগুড়ি কাছারি রোড এলাকায় আরো এক যুবকের সঙ্গে ঝামেলা বাঁধিয়ে দেয়।
তাকেও মারধোর করে বলে অভিযোগ। অপর অভিযুক্ত অমরজিৎ পালও থানায় অভিযোগ দায়ের করে। ঘটনায় বেশ কয়েকজন ছিল বিক্রমের সঙ্গে বলেও অভিযোগ জানায় দুই অভিযোগকারি। ঘটনার পর অভিযুক্তদের মধ্যে থেকে সোমবার রাতেই বিশ্বজিৎ পালকে গ্রেফতার করে পুলিশ। বিশ্বজিৎকে পাঁচ দিনের পুলিশি হেফাজতে নিয়ে মূল অভিযুক্ত বিক্রম দাসের সন্ধানে নামে পুলিশ।
আরও পড়ুন – তথ্য চিত্রের মাধ্যমে ভারতের মুক্তি সংগ্রাম ও বাংলার ভূমিকার প্রদর্শনী
বিক্রমের মোবাইল নাম্বার ধরে লোকেশন ট্র্যাক করা হয়। মঙ্গলবার রাতেই শিলিগুড়ি পানি ট্যাংকিফাড়ির পুলিশ গ্রেপ্তার করে বিক্রমকে। পুলিশ কমিশনার জানান একজন গ্রেপ্তার হয়েছে। তবে অভিযুক্ত ও অভিযোগকারীরা পূর্ব পরিচিত। ব্যক্তিগত ঝামেলা বাদানুবাদ থেকে মারধোরের ঘটনা ঘটেছে। ধৃতকে পাঁচদিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত বলে জানান সরকারি আইনজীবী সুদীপ রায় বাসুনিয়া।
উল্লেখ্য, ইংরেজি নববর্ষের আড়ালে একাধিক ব্যক্তিকে মারধোরের ঘটনায় গ্রেফতার মূল অভিযুক্ত। ধৃত বিক্রম দাস। ধৃত শিলিগুড়ি পুরনিগমের ১৫নাম্বার ওয়ার্ডের বাসিন্দা। এলাকায় বেপরোয়া বাজ হিসেবেই পরিচিত সে। জানা গিয়েছে ইংরেজি নববর্ষের দিনে সাতসকালে শিলিগুড়ি পুরনিগমের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে এক ব্যক্তির ওপর চড়াও হয় বিক্রম ও তার দলবল।