সুবর্ণরেখা নদী থেকে অবৈধ বালি পাচারের অভিযোগে গোপীবল্লভপুরে বাজেয়াপ্ত ৭ টি পকলেন। গোপীবল্লভপুরের সুবর্নরেখা নদীর বালি অবৈধভাবে পাচারের অভিযোগে ৭টি পকলেন আটক করে জরিমানা করল পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাতে গোপীবল্লভপুরের বেশ কয়েকটি বালি খাদানে অভিযান চালান গোপীবল্লভপুরের এসডিপিও কৃষ্ণগোপাল মিনা ও ব্লক ভূমি দপ্তর। এদিন সেখানে পকলেন দিয়ে দেদার সুবর্ণরেখা নদীর বালি তোলা চলছিল। নদীর পাড়েই লম্বা লাইন পড়েছিল বালি বোঝাই লরি।
অতর্কিতে সে সময় পুলিশের বিশাল বাহিনী নিয়ে গোপীবল্লভপুরের এসডিপিও কৃষ্ণগোপাল মিনা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। বালি লুটেরা পুলিশ বাহিনীকে দেখে হকচকিয়ে যায়। এবার আর পালানোর পথ পায় না। পুলিশ আটক করে বেআইনি বালি তোলা ৭ টি পকলেন । দীর্ঘ দিন ধরে এলাকাবাসীর অবৈধ বালি পাচার নিয়ে অভিযোগ ছিল। অবৈধ বালি পাচার নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সাবধান বার্তার পরও কাজ হচ্ছিলো না। স্থানীয় নেতা ও প্রশাসনের একাংশের মদতে পাচারকারীরা বেপরোয়া ছিল।
বেআইনিভাবে বালি পচার হচ্ছিলো বিভিন্ন জায়গায়। আচমকা বৃহস্পতিবার রাতে ঝাড়গ্রাম জেলা পুলিশ সুপার অরিজিৎ সিনহার নির্দেশে গোপীবল্লভপুরের এসডিপিও টানা রেড শুরু করেন বালি খাদান গুলোতে। সুবর্নরেখা নদীর বালি খাদন গুলো থেকে বেআইনি ভাবে বালি তোলার জন্য ৭ টি পকলেন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।গোপীবল্লভপুরের এসডিপিও জানান,
বেআইনি বালি কারবারের বিরুদ্ধে অভিযান চলবে। বেআইনি বালি মাফিয়াদের বিরুদ্ধে এনিয়ে পরপর বেশ কয়েকবার অতর্কিতে পুলিশের তল্লাশি অভিযান চললো।অভিযান চালিয়ে বেআইনি বালি তোলার ৭টি পকলেন বাজেয়াপ্ত করে ৭ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়।
আরও পড়ুন – শশী, জয়প্রকাশ, সায়ন্তিকা-র নিশানায় শুভেন্দু
উল্লেখ্য, গোপীবল্লভপুরের সুবর্নরেখা নদীর বালি অবৈধভাবে পাচারের অভিযোগে ৭টি পকলেন আটক করে জরিমানা করল পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাতে গোপীবল্লভপুরের বেশ কয়েকটি বালি খাদানে অভিযান চালান গোপীবল্লভপুরের এসডিপিও কৃষ্ণগোপাল মিনা ও ব্লক ভূমি দপ্তর। এদিন সেখানে পকলেন দিয়ে দেদার সুবর্ণরেখা নদীর বালি তোলা চলছিল। নদীর পাড়েই লম্বা লাইন পড়েছিল বালি বোঝাই লরি।
অতর্কিতে সে সময় পুলিশের বিশাল বাহিনী নিয়ে গোপীবল্লভপুরের এসডিপিও কৃষ্ণগোপাল মিনা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। বালি লুটেরা পুলিশ বাহিনীকে দেখে হকচকিয়ে যায়। এবার আর পালানোর পথ পায় না। পুলিশ আটক করে বেআইনি বালি তোলা ৭ টি পকলেন । দীর্ঘ দিন ধরে এলাকাবাসীর অবৈধ বালি পাচার নিয়ে অভিযোগ ছিল। অবৈধ বালি পাচার নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সাবধান বার্তার পরও কাজ হচ্ছিলো না। স্থানীয় নেতা ও প্রশাসনের একাংশের মদতে পাচারকারীরা বেপরোয়া ছিল।