হবিবপুরে স্থায়ী ব্রিজ ও পাকা রাস্তার দাবীতে বিক্ষোভে গ্রামবাসীরা

হবিবপুরে স্থায়ী ব্রিজ ও পাকা রাস্তার দাবীতে বিক্ষোভে গ্রামবাসীরা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

হবিবপুরে স্থায়ী ব্রিজ ও পাকা রাস্তার দাবীতে বিক্ষোভে গ্রামবাসীরা। স্থায়ী ব্রিজ ও পাকা রাস্তার দাবিতে আন্দোলনের সামিল হলেন মালদহের হবিবপুর ব্লকের মঙ্গলপুরা গ্রাম পঞ্চায়েতের নদীর তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দারা। বহুবার স্থানীয় পঞ্চায়েত, প্রধান, সাংসদ, বিধায়কের দরবারে আবেদন করার পরেও কোন সূরাহা হয়নি। যার ফলে স্বাধীনতার পঁচাত্তর বর্ষ পার হয়ে গেলেও এখনো পর্যন্ত উন্নয়ন থেকে বাদ পড়ে আছেন সংশ্লিষ্ট এলাকার গ্রামবাসীরা।

 

তাদের মূলত অভিযোগ, বহুবার বিভিন্ন মহলে দরবার করা হয়েছে কিন্তু ভোটের সময় নেতা নেত্রীরা আসে এবং আশ্বাস দেয় লোভ দেখিয়ে ভোট নিয়ে নেয়। তবুও কাজের কাজ কিছুই করে না? যার ফলে কাঁচা রাস্তা এবং অস্থায়ী বাসের সাঁকো দিয়ে পারাপার করতে হচ্ছে গ্রামবাসীদের। শুধু তাই নয় ,প্রশাসনের বিরুদ্ধে বৃহত্তর অভিযোগ রয়েছে, কেননা পুরাতন মালদা ব্লকের আদিনা স্টেশন থেকে হবিবপুর ব্লকের চাকলি বর্ডার পর্যন্ত দীর্ঘ প্রায় ৩৩ কিলোমিটার রাস্তা কিছু কিছু জায়গায় পাকা থাকলেও সংশ্লিষ্ট এলাকার রাধাকান্তপুর, রামকৃষ্ণপুর, জগন্নাথপুর গ্রামের উপর দিয়ে যাওয়া এখনো কাঁচা অবস্থায় পড়ে রয়েছে।

আরও পড়ুন – মুখ্যমন্ত্রীর নজরে এবার প্রবীণরা,নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর

কিন্তু এখানেই শেষ নয় ,প্রশাসনের প্রতি গুরুতর আরো অভিযোগ রাস্তাও রয়েছে কাঁচা কিন্তু ভোট লাগানো হয়েছে মেনটেনেন্স বাই অর্থাৎ পূর্ত দপ্তরের নাকি এই রাস্তা দেখভাল করেন। কার্যত প্রশাসনের প্রতি ক্ষুব্ধ হয়ে এবারে গ্রামের মহিলারা একত্রিত হয়ে সরব হয়েছেন। সোমবার দুপুরে মালদা জেলা শাসকের নিকট একটি ডেপুটেশন প্রদান করেন এবং দীর্ঘক্ষণ জেলা প্রশাসনিক ভবনের বাইরে বিক্ষোভের সামিল হন উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত গ্রামবাসীদের একাংশরা। পাশাপাশি তারা জানান আগামীতে যদি স্থায়ী ব্রিজ এবং পাকা রাস্তা না করা হয় তাহলে তারা বৃহত্তর আন্দোলনে সামিল হবেন। জেলার এক আধিকারিক বলেন,বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

 

উল্লেখ্য, হবিবপুরে স্থায়ী ব্রিজ ও পাকা রাস্তার দাবীতে বিক্ষোভে গ্রামবাসীরা। স্থায়ী ব্রিজ ও পাকা রাস্তার দাবিতে আন্দোলনের সামিল হলেন মালদহের হবিবপুর ব্লকের মঙ্গলপুরা গ্রাম পঞ্চায়েতের নদীর তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দারা। বহুবার স্থানীয় পঞ্চায়েত, প্রধান, সাংসদ, বিধায়কের দরবারে আবেদন করার পরেও কোন সূরাহা হয়নি। যার ফলে স্বাধীনতার পঁচাত্তর বর্ষ পার হয়ে গেলেও এখনো পর্যন্ত উন্নয়ন থেকে বাদ পড়ে আছেন সংশ্লিষ্ট এলাকার গ্রামবাসীরা।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top