ক্ষুদ্র শিল্পে দেশে ১ নম্বরে বাংলা জি-২০ সম্মেলনে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী। ক্ষুদ্র শিল্পে দেশে ১ নম্বরে বাংলা’, জি-২০ সম্মেলনে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার,কলকাতায় শুরু হল এ বছরের জি – টুয়েন্টি সম্মেলনের প্রথম বৈঠক। বৈঠকের সূচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, তিন দিন ধরে এই অনুষ্ঠান হবে।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন,ক্ষুদ্র শিল্পে দেশে ১ নম্বরে বাংলা’। ‘একতাই আমাদের মূল মন্ত্র। জরুরি মানুষের উন্নয়ন’, রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে উন্নয়নের স্বার্থে সকলকে জোটবদ্ধ হয়ে কাজ করার করতে হবে।
এদিন তিনি রাজ্যের প্রসঙ্গে জানান, রাজ্যের জিডিপি ও কর্মসংস্থান বেড়েছে।ভারতের মধ্যে এক নম্বর বাংলা। গোটা বিশ্বই আমাদের মাতৃভূমি। রাজ্যে ১২ লক্ষ কর্মসংস্থান হয়েছে। জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সকলকে স্কলারশিপ দেওয়া হয় এই রাজ্যে। আমরা দুয়ারে সরকার প্রকল্পের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের পুরস্কার পেয়েছি।
করোনার সময়েও আমাদের রাজ্যে কর্মসংস্থান বেড়েছে। এছাড়া আমরা স্কুল ছাত্রছাত্রীদের স্মার্ট ফোন দিয়েছি, স্কুল পড়ুয়াদের সাইকেল দিয়েছি। করোনার সময় আমরা ১.২ কোটি চাকরির ব্যবস্থা করতে পেরেছি। কারণ, আমরা কৃষক, মহিলাদের এসময়ে আরও আর্থিক ভাবে শক্তিশালী করতে পেরেছি। সেক্টরে আমরা রয়েছি সারা দেশে ১ নম্বরে। এই সেক্টরের জন্যই এই বিশাল কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন,রাজ্যে কর্মসংস্থান বেড়েছে, দারিদ্রতা কমেছে। রাজ্যে ১২ লক্ষ কর্মসংস্থান হয়েছে। জাতি-ধর্ম-নির্বিশেষে, হিন্দু-মুসলিম নির্বিশেষে সবাইকে এই রাজ্যে দেওয়া হয় স্কলারশিপ। করোনাকালে রাজ্যের জিডিপি বেড়েছে ৪ গুণ। দুয়ারে সরকার কেন্দ্রের পুরস্কার পেয়েছে।’
আরও পড়ুন – মুখ্যমন্ত্রীর নজরে এবার প্রবীণরা,নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর
উলেখ্য, ক্ষুদ্র শিল্পে দেশে ১ নম্বরে বাংলা’, জি-২০ সম্মেলনে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।সোমবার,কলকাতায় শুরু হল এ বছরের জি – টুয়েন্টি সম্মেলনের প্রথম বৈঠক। বৈঠকের সূচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, তিন দিন ধরে এই অনুষ্ঠান হবে।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন,ক্ষুদ্র শিল্পে দেশে ১ নম্বরে বাংলা’। ‘একতাই আমাদের মূল মন্ত্র। জরুরি মানুষের উন্নয়ন’, রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে উন্নয়নের স্বার্থে সকলকে জোটবদ্ধ হয়ে কাজ করার করতে হবে।
এদিন তিনি রাজ্যের প্রসঙ্গে জানান, রাজ্যের জিডিপি ও কর্মসংস্থান বেড়েছে।ভারতের মধ্যে এক নম্বর বাংলা। গোটা বিশ্বই আমাদের মাতৃভূমি। রাজ্যে ১২ লক্ষ কর্মসংস্থান হয়েছে। জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সকলকে স্কলারশিপ দেওয়া হয় এই রাজ্যে। আমরা দুয়ারে সরকার প্রকল্পের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের পুরস্কার পেয়েছি। করোনার সময়েও আমাদের রাজ্যে কর্মসংস্থান বেড়েছে। এছাড়া আমরা স্কুল ছাত্রছাত্রীদের স্মার্ট ফোন দিয়েছি, স্কুল পড়ুয়াদের সাইকেল দিয়েছি। করোনার সময় আমরা ১.২ কোটি চাকরির ব্যবস্থা করতে পেরেছি। কারণ, আমরা কৃষক, মহিলাদের এসময়ে আরও আর্থিক ভাবে শক্তিশালী করতে পেরেছি। সেক্টরে আমরা রয়েছি সারা দেশে ১ নম্বরে। এই সেক্টরের জন্যই এই বিশাল কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে।’