চালু হতে চলেছে কোচবিহার-কলকাতা সিএনজি বাস পরিষেবা। ক্রমাগত বেড়েই চলেছে পরিবেশ দূষণ। তাই উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার পক্ষ থেকে শীঘ্রই চালু করা হবে কোচবিহার-কলকাতা রুটের সিএনজি বাস। এর জন্য ইতিমধ্যেই সরকার থেকে প্রায় ৬ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। ৯ই জানুয়ারি সোমবার উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার ২৩২ তম বোর্ড মিটিং হয়। এরপরই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এমনটা জানালেন উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার চেয়ারম্যান পার্থ প্রতিম রায়।
পার্থবাবু জানান, “প্রথমে প্রায় ২০টি প্রাকৃতিক গ্যাস চালিত বাস কেনা হবে। এর পাশাপাশি কোচবিহার থেকে কলকাতা যাওয়ার পথে ৭টি গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় গ্যাস স্টেশন তৈরি করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এছাড়াও শিলিগুড়ি থেকে নেপাল পর্যন্ত একটি সিএনজি বাস ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। এরপর শিলিগুড়ির ফুলবাড়ী হয়ে বাংলাদেশের ঢাকা পর্যন্ত বাস পরিষেবা চালু করারও পরিকল্পনা রয়েছে উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার।”
এর পাশাপাশি তিনি আরোও জানান, ” বাইরে থেকে প্রচুর পর্যটক শিলিগুড়িতে বেড়াতে আসেন। তাদের শিলিগুড়ি ও শিলিগুড়ি সংলগ্ন এলাকার বিভিন্ন পর্যটন স্থল ঘোরানোর জন্য আগামীতে যাতে এনবিএসটিসির সুবিধা পর্যটকদের দেওয়া যায় সে বিষয়েও স্থানীয় ট্যুরিজম ডিপার্টমেন্টের সাথে বৈঠক করা হবে।। ”
আরও পড়ুন – মুখ্যমন্ত্রীর নজরে এবার প্রবীণরা,নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর
উল্লেখ্য, ক্রমাগত বেড়েই চলেছে পরিবেশ দূষণ। তাই উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার পক্ষ থেকে শীঘ্রই চালু করা হবে কোচবিহার-কলকাতা রুটের সিএনজি বাস। এর জন্য ইতিমধ্যেই সরকার থেকে প্রায় ৬ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। ৯ই জানুয়ারি সোমবার উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার ২৩২ তম বোর্ড মিটিং হয়। এরপরই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এমনটা জানালেন উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার চেয়ারম্যান পার্থ প্রতিম রায়।
পার্থবাবু জানান, “প্রথমে প্রায় ২০টি প্রাকৃতিক গ্যাস চালিত বাস কেনা হবে। এর পাশাপাশি কোচবিহার থেকে কলকাতা যাওয়ার পথে ৭টি গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় গ্যাস স্টেশন তৈরি করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এছাড়াও শিলিগুড়ি থেকে নেপাল পর্যন্ত একটি সিএনজি বাস ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। এরপর শিলিগুড়ির ফুলবাড়ী হয়ে বাংলাদেশের ঢাকা পর্যন্ত বাস পরিষেবা চালু করারও পরিকল্পনা রয়েছে উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার।”
এর পাশাপাশি তিনি আরোও জানান, ” বাইরে থেকে প্রচুর পর্যটক শিলিগুড়িতে বেড়াতে আসেন। তাদের শিলিগুড়ি ও শিলিগুড়ি সংলগ্ন এলাকার বিভিন্ন পর্যটন স্থল ঘোরানোর জন্য আগামীতে যাতে এনবিএসটিসির সুবিধা পর্যটকদের দেওয়া যায় সে বিষয়েও স্থানীয় ট্যুরিজম ডিপার্টমেন্টের সাথে বৈঠক করা হবে।। “