প্রয়াত শরদ যাদব

প্রয়াত শরদ যাদব

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

প্রয়াত শরদ যাদব। দীর্ঘদিন ধরেই বার্ধক্যজনিত অসুখে ভুগছিলেন তিনি। অবশেষে এদিন বৃহস্পতিবার ৭৫ বছর বয়সে গুরুগ্রামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে শরদ যাদব শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ট্যুইট করে জানালেন মেয়ে সুভাষিণী যাদব। হাসপাতালের তরফে জানানো হয়েছে, এদিন রাত ১০টা ১৯ মিনিটে এই নেতার প্রয়াণ ঘটেছে।

এদিন শরদ যাদবের প্রয়াণে শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। দীর্ঘদিনের জনপ্রতিনিধি এবং প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর প্রয়াণে তিনি তাঁর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য,  বিহারের মধেপুরা থেকে চার বারের সাংসদ নির্বাচিত হন শরদ। এক সময় সংযুক্ত জনতা দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। কেন্দ্রীয় সরকারের মন্ত্রীও ছিলেন। ১৯৪৭ সালের ১ জুলাই মধ্যপ্রদেশের বাবাই গ্রামে জন্ম শরদের। জবলপুর রবার্টসন কলেজ এবং গভর্নমেন্ট সায়েন্স কলেজ থেকে বিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা। জবলপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিগ্রিও নেন। কৃষিবিদ, শিক্ষাবিদ এবং ইঞ্জিনিয়ার হিসেবেই পরিচয় দিতেন নিজের।  তবে জন্মভূমি মধ্যপ্রদেশ হলেও, শরদের কর্মভূমি ছিল বিহার।
উল্লেখ্য, প্রয়াত শরদ যাদব। দীর্ঘদিন ধরেই বার্ধক্যজনিত অসুখে ভুগছিলেন তিনি। অবশেষে এদিন বৃহস্পতিবার ৭৫ বছর বয়সে গুরুগ্রামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে শরদ যাদব শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ট্যুইট করে জানালেন মেয়ে সুভাষিণী যাদব। হাসপাতালের তরফে জানানো হয়েছে, এদিন রাত ১০টা ১৯ মিনিটে এই নেতার প্রয়াণ ঘটেছে।

এদিন শরদ যাদবের প্রয়াণে শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। দীর্ঘদিনের জনপ্রতিনিধি এবং প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর প্রয়াণে তিনি তাঁর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য,  বিহারের মধেপুরা থেকে চার বারের সাংসদ নির্বাচিত হন শরদ। এক সময় সংযুক্ত জনতা দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। কেন্দ্রীয় সরকারের মন্ত্রীও ছিলেন। ১৯৪৭ সালের ১ জুলাই মধ্যপ্রদেশের বাবাই গ্রামে জন্ম শরদের। জবলপুর রবার্টসন কলেজ এবং গভর্নমেন্ট সায়েন্স কলেজ থেকে বিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা। জবলপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিগ্রিও নেন। কৃষিবিদ, শিক্ষাবিদ এবং ইঞ্জিনিয়ার হিসেবেই পরিচয় দিতেন নিজের।  তবে জন্মভূমি মধ্যপ্রদেশ হলেও, শরদের কর্মভূমি ছিল বিহার।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top